কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে নাখুশ মুকুল রায়, কি বললেন তিনি জেনে নিন মেদিনীপুর রাজ্য May 7, 2019 গতকাল ছিল পঞ্চম দফার ভোট। আর ভোটগ্রহণ শুরু হতেই অশান্তির চিত্র চোখে পরে। ব্যারাকপুরের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং এর সাথে হাতাহাতিতে জড়ায় তৃণমূল কর্মীরা। তাঁকে বুথে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। সাথেই পুলিশের সঙ্গেও ধস্তাধটি হয় তাঁর যার জেরে নাক ফেটে যায়। অন্যদিকে, বিজেপি প্রার্থী লকেট চ্যাটার্জি বুথে ঢুকে অভিযোগ করেন যে বুথে দেদার ছাপ্পা চলছে। প্রিজাইডিং অফিসারকে বাইরে ডেকে তাঁকে ধমকে ব্যাস্ত থাকার সময় কেউ বুথে ঢুকে ইভিএম ভেঙে দেয় যার জেরে পরিষ্ঠিতি জটিল হয়ে পরে। লকেট চ্যাটার্জীর গাড়ি দাঁড় করিয়ে বিক্ষোভ দেখানোর পাশাপাশি গাড়ি ভাংচুর করা হয়। এদিকে শ্রীরামপুরের প্রার্থীই দেবজির সরকার ও তাঁর অনুগামীদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। আর এই সব নিয়েই এদিন মুখ খুললেন মুকুল রায়। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - এদিন তিনি অর্জুন সিং এর সাথে পুলিশ আধিকারিকের মারধরের ঘটনা নিয়ে এদিন বিরক্তি প্রকাশ করে মুকুল রায় দাবি করেন যে, পরাজয়ের ভয়ে ভীত হয়ে তৃণমূলের ক্যাডাররা রাস্তায় নেমে হামলা চালাচ্ছে। আর এই কারণেই একজন প্রার্থীকে নীতি বর্হিভুতভাবে মারছেন পুলিশের এক আধিকারিক | মুকুলবাবু জানান যে এই নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছেন আর অবিলম্বে ওই পুলিশ অফিসারকে সাসপেন্ড করার দাবি তুলেছেন। সাথেই এদিন তিনি জানান যে, আমরা কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকায় সন্তুষ্ট নয় | কেন্দ্রীয় বাহিনী য্থায্থ ভূমিকা পালন করেনি | মুখমন্ত্রীকেও এদিন তিনি একহাত নেন। তিনি দাবি করেন যে, “মমতা ভীত ও আতঙ্কিত | নির্বাচনের কমিশনের উচিত ওনার গতিবিধিতে ওপর নজর রাখা | উনি পুলিশকে নিজের মতো করে নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করছেন |” সাথেই এদিন তিনি দাবি করেন যে, “এই ভোটে সমস্ত বুথে যাতে কেন্দ্রীয় বাহিনী পর্যাপ্ত রাখা যায় এবং বেশি করে ভোটারদের আস্থা অর্জন করতে পারে সেজন্য নির্বাচন কমিশনকে বলা হবে |” আপনার মতামত জানান -