এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > বিজেপি > চাকরি দেওয়ার নাম করে আর্থিক প্রতারণা, গোয়েন্দা বিভাগের তৎপরতায় চাপে শুভেন্দু!

চাকরি দেওয়ার নাম করে আর্থিক প্রতারণা, গোয়েন্দা বিভাগের তৎপরতায় চাপে শুভেন্দু!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – তৃতীয় তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিরোধী নেতাদের ওপর প্রতিহিংসাপরায়ন আচরণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে ভারতীয় জনতা পার্টির। এক্ষেত্রে নির্বাচনের আগে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করা শুভেন্দু অধিকারীকে এখন চাপে রাখতে বারবার নানা কৌশল অবলম্বন করছে শাসক দল বলে অভিযোগ বিরোধীদের।

সম্প্রতি চাকরি দেওয়ার নাম করে টাকা নেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয় শুভেন্দু অধিকারীর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত রাখাল বেরাকে। আর এরপর থেকেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতার দিকে প্রশ্ন তুলতে শুরু করে শাসক দলের নেতা-কর্মীরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হতে দেখা যায় তৃণমূলকে। আর এবার এই আর্থিক প্রতারণার ঘটনায় ঘনিষ্ঠকে গ্রেপ্তার করায় ব্যাপক চাপে পড়ে গেলেন শুভেন্দু অধিকারী।

সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই এই গোটা মামলার নথিপত্র কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের হাতে তুলে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যার জেরে বুধবার কলকাতার গোয়েন্দা বিভাগের জেরার মুখে পড়তে হতে পারে শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত রাখাল বেরাকে। আর যদি কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের জেরার মুখে পড়েন শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ এই ব্যক্তি, তাহলে বিরোধী দলনেতা চাপে পড়ে যেতে পারেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এক্ষেত্রে সমালোচক মহলের একাংশ বলছেন, রাখালবাবুকে দিয়ে শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে কথা বলিয়ে নিতে পারে রাজ্যের তদন্তকারী সংস্থা। আর তারপরই শুভেন্দু অধিকারীকে চাপে ফেলার চেষ্টা হতে পারে রাজ্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে। বলা বাহুল্য,দ্বিতীয় তৃণমূল সরকারের আমলে সেচ দপ্তরের মন্ত্রী ছিলেন এই শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু তিনি বর্তমানে বিজেপির বিরোধী দলনেতা হওয়ার পরেই সেচ দপ্তরের নানা কাজ নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

সম্প্রতি সেই সেচ দপ্তরে চাকরি দেওয়ার নাম করে টাকা আত্মসাৎ করার ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয় শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত রাখাল বেরাকে। এবার সেই রাখাল বেরার বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে রাজ্যের গোয়েন্দা দপ্তরের। যার ফলে অস্বস্তি বাড়তে পারে ভারতীয় জনতা পার্টি এবং শুভেন্দু অধিকারীর বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!