এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > চার্টার্ড বিমানে দিল্লি যাত্রা ও বিজেপি যোগ নিয়ে বড়সড় বোমা ফাটালেন রাজীব, ঝড় রাজ্য রাজনীতিতে

চার্টার্ড বিমানে দিল্লি যাত্রা ও বিজেপি যোগ নিয়ে বড়সড় বোমা ফাটালেন রাজীব, ঝড় রাজ্য রাজনীতিতে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বিধানসভা নির্বাচনের কয়েক মাস আগে তৃণমূলের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। এর পর চার্টাড বিমানে করে দিল্লি রওনা হন তিনি। সরাসরি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বাসভবনে গিয়ে বিজেপিতে যোগদান করেন তিনি। এবার আবার তিনি ফিরে এলেন তৃণমূলে। ভোটের ফল ঘোষণার পর থেকেই বিজেপির সঙ্গে দূরত্ব রেখে চলছেন তিনি। তৃণমূলে যোগদান করে কটাক্ষ্য করলেন তিনি বিজেপিকে।

একটি চার্টার্ড বিমানে করে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় দিল্লি রওনা দিয়েছিলেন ও বিজেপিতে যোগদান করেছিলেন। যার মাত্র ন মাস পর তিনি ফিরে এলেন তৃণমূলে। তৃণমূলে ফিরে এসে তিনি জানালেন, তিনি স্বীকার করছেন যে, তাঁর ভুল হয়েছিল। জেদের বশে, রাগের বশে তিনি ভুল করেছিলেন। তিনি আরও জানালেন যে, তিনি নাম করতে চাইছেন না, তবে তিনি চার্টার্ড বিমানে করে সেদিন দিল্লি যেতে চাননি। তিনি দাবি করেছেন, সেদিন তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তবে বিজেপিতে থেকেও তিনি বিভিন্ন বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তিনি কৃতজ্ঞতা জানাতে চান। জেদের বশে তিনি ভুল করলেও তা তিনি সুধরে নিয়েছেন।
অর্থাৎ তিনি জানাতে চেয়েছেন যে, সেদিন চাটার্ড বিমানে করে দিল্লি তিনি যেতে চাননি। তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ও তাঁকে বিজেপিতে যোগদান করানো হয়েছিল। তাঁর এই দাবি বড়োসড়ো ঝড় তুলে দিয়েছে রাজ্যের রাজনৈতিক মহলে। নাম না করে কার কথা বলতে চাইছেন তিনি? তা নিয়ে উঠেছে নানা প্রশ্ন।

এ প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন যে, কে কোন রাজনৈতিক দল করবেন? তা তার ব্যক্তিগত বিষয়। তবে, বিজেপিতে যারা যোগ দেন তাদের যোগ্য সম্মান দেয়া হয়। কিন্তু অনেকেই যোগ্য সম্মান রাখতে পারেন না। আবার কেউ তার যোগ্যও নন। রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় যেহেতু বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য ছিলেন। সে কারণে দলের কাছে তাঁর ইস্তফা পত্র দেওয়া উচিত ছিল। তিনি দুগ্ধপোষ্য শিশু নন, যে তাকে কেউ ভুল বোঝাবেন। তিনি মিথ্যা না বলে যদি সত্যি বলতেন, তাহলেই ভালো করতেন।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!