এখন পড়ছেন
হোম > আন্তর্জাতিক > চীন ই মারণ ভাইরাস করোনার সূতিকাগার, অভিযোগ বিজ্ঞানীদের

চীন ই মারণ ভাইরাস করোনার সূতিকাগার, অভিযোগ বিজ্ঞানীদের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – মারন করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছে চীন। এমন অভিযোগ বারবার করতে দেখা গেছে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বেশ কিছু দেশকে। তবে, চীন বরাবর এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। আমেরিকা ও ব্রিটেনের বেশ কিছু বিজ্ঞানী একাধিকবার দাবি করেছেন যে, চীনের উহান ল্যাব থেকেই মারণ ভাইরাস করোনার উৎপত্তি। বাদুরের দেহ থেকে পাওয়া এক ভাইরাসের কিছুটা পরিবর্তন করে তাকে এমন ভয়াবহ করে তোলা হয়েছে।

এবার, এ বিষয়ে আবার চীনকে অভিযুক্ত করলেন দুই বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী। বৃটেনের ও নরওয়ের দুজন প্রথিতযশা বিজ্ঞানী এ প্রসঙ্গে জানালেন, চীনের উহান ল্যাব থেকেই করোনার উৎপত্তি ঘটেছে। প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে এর উৎপত্তি হয় নি। তাঁরা জানিয়েছেন, তাঁদের এই দাবির প্রমাণ তাঁদের কাছেই আছে। খুব শীঘ্রই তা প্রকাশিত হতে চলেছে।

সম্প্রতি বৃটেনের বিজ্ঞানী অঙ্গাস ডালগ্লেইস ও নরওয়ের বিজ্ঞানী ড. বিরজার সোরেনসেন একটি গোপন রিপোর্ট সামনে এনেছেন। যে রিপোর্টে করোনা ভাইরাসের উৎপত্তিস্থল রূপে চীনকে দায়ী করেছেন তাঁরা। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, গত বছর করোনা ভাইরাসের টিকা তৈরি করতে এই ভাইরাস নিয়ে তাঁরা প্রচুর গবেষণা করেছিলেন। সে সময় ভাইরাসের বেশকিছু ছাপ তাঁরা পেয়েছিলেন। তাঁরা জানিয়েছেন, উহানের ল্যাবরেটরীতে দীর্ঘদিন নিয়ে ভাইরাস নিয়ে বিতর্কিত গবেষণা চলেছিল। নিষেধাজ্ঞা জারির পরও গবেষণা থেকে সরে আসেনি চীন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তাঁরা অভিযোগ করেছেন, বাদুরের দেহ থেকে পাওয়া ভাইরাসের মধ্যে কিছুটা পরিবর্তন করে এই মারণ ভাইরাস তৈরি করা হয়েছে। সার্স কোভ-২ ভাইরাসের সঙ্গে কিছু প্রোটিন স্পাইক যুক্ত করে এই মারণ করোনাভাইরাস তৈরি করা হয়েছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, রেট্রো ইঞ্জিনিয়ারিং পদ্ধতি ব্যবহার করে এই ভাইরাস তৈরি করা হয়েছে। বারবার এই ভাইরাসের চরিত্র বদলে ফেলা হয়েছে। বিজ্ঞানীরা আরও জানিয়েছেন যে, যে সমস্ত বিজ্ঞানী, গবেষক এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে জানাতে চেয়েছেন, তাদের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে।

ল্যাবের এই গবেষণার সমস্ত নথি নষ্ট করে দেয়া হয়েছে। কিন্তু বেশিদিন আর এই সত্যকে চাপা দিয়ে রাখা যাবে না, বলে তাঁদের অভিমত। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, আর অল্প দিনের মধ্যেই এই সত্য সকলের সামনে চলে আসবে। বিজ্ঞানীরা আরও জানিয়েছেন, এ বিষয় নিয়ে তাঁদের গবেষণা খুব তাড়াতাড়ি বায়োফিজিক্স ডিসকভারি পত্রিকার সংখ্যায় প্রকাশ করা হবে। তবে, এ বিষয়ে চীনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!