এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > চীনের ‘শয়তানি’ অব্যাহত! ভারতকে অসুবিধায় ফেলতে জিনপিং যা করলেন এবার জানলে চমকে যাবেন!

চীনের ‘শয়তানি’ অব্যাহত! ভারতকে অসুবিধায় ফেলতে জিনপিং যা করলেন এবার জানলে চমকে যাবেন!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – ভারতে – চিন সীমান্ত সংঘাত নতুন কিছু নয়।তবে করোনা পরিস্থিতিতে ও চিনে একের পর এক কার্যকলাপ ভারতকে যথেষ্ট চিন্তায় ফেলেছে বলে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ মনে করেন। ভারত আরো একবার উত্তর-পূর্ব সীমান্ত নিয়ে চিন্তায়।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ইউরোপের একটি থিংক-ট্যাংক অনুযায়ী, কিছুদিন আগেই মায়ানমার-থাইল্যান্ড সীমান্তের তাও এলাকায় অবৈধ চাইনিজ হাতিয়ার বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।যা ভারতের কাছে যথেষ্ট চিন্তার কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইউরোপিয়ান ফাউন্ডেশন ফর সাউথ এশিয়ান স্টাডিজ (EFSAS) ২৩ জুন Irrawaddy তে প্রকাশিত রিপোর্টের কথা উল্লেখ করে বলেছে, ‘প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে যে, হাতিয়ার মায়ানমারের সন্ত্রাসী সংগঠন গুলোর জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।” থাইল্যান্ডের সংগঠন এই ঘটনাকে কূটনৈতিক সন্ত্রাসবাদ বলে আখ্যা দিয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ মনে করেন যে,এই সব কিছুর মধ্যে দিয়ে চিন ভারতকে অশান্ত করার চেষ্টা করছে। যা ভারতের কাছে যথেষ্ট উদ্বেগ জনক বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ মহল।

মায়ানমার থাইল্যান্ড বর্ডারে বাজেয়াপ্ত করা হাতিয়ারের সাথে চীনের যোগসূত্র রয়েছে বলে থিংক ট্যাংক একটি সুত্রের কথা উল্লেখ করে জানায়,” এই হাতিয়ার এখন আরাকান আর্মি দ্বারা ব্যবহার করা হচ্ছে না। ইউনাইটেড এবং স্টেট আর্মি আর কোচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মির জন্য বানানো এই হাতিয়ার এরকম না। সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফায়ার করতে পারেনা। বাজেয়াপ্ত করা হাতিয়ার আসল আর চীনেই নির্মিত করা হয়েছে।”

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

গত ২০ জুলাই থাইল্যান্ডে ভারতীয় রাজদূত সুচিত্রা দুরাই সেখানকার প্রান্তীয় গভর্নর ইউসিট সম্পুথরত-এর সাথে বৈঠক করেন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, বাজেয়াপ্ত করা হাতিয়ারের বিস্তৃতি তথ্যের জন্য ভারতীয় সুরক্ষা এজেন্সি গুলো মায়ানমারের এজেন্সি গুলোর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করেছে।

EFSAS তরফে জানানো হয়, “ভারতের নর্থ-ইস্টের সন্ত্রাসীরা যারা কয়েকদশন ধরে মায়ানমারের বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে আছে আর আরও একটি গোষ্ঠী যারা মায়ানমারের রাখাইন স্টেটে আছে, এরা ভারতের জন্য বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। ভারতের আইন ইস্ট প্রোজেক্টে চীনের রণনৈতিক চিন্তাভাবনার থেকে বেশি শক্তিশালী। আর এই কারণে চীন এই সন্ত্রাসবাদীদের হাতিয়ার দিয়ে সাহায্য করছে।”

EFSAS পক্ষ থেকে বলা হয় যে, মায়ানমারে কূটনৈতিক প্রভাব বিস্তারের জন্য চীন সন্ত্রাসবাদী সংগঠন গুলোকে হাতিয়ার আর ফান্ড দিয়ে সাহায্য করছে।চিনের এইরকম পদক্ষেপ ভারতের কাছে উদ্বেগজনক বলে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশে মত।

আপনার মতামত জানান -

ট্যাগড
Top
error: Content is protected !!