এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > মুখ্যমন্ত্রীর সাধের 100 দিনের কাজে “দুর্নীতি” হয় মানছে রাজ্য সরকার? তাই রোধে কড়া ব্যবস্থা?

মুখ্যমন্ত্রীর সাধের 100 দিনের কাজে “দুর্নীতি” হয় মানছে রাজ্য সরকার? তাই রোধে কড়া ব্যবস্থা?

100 দিনের কাজে রাজ্য সেরার সেরা বলে বিভিন্ন সময়ই দাবি করতে দেখা গেছে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। কিন্তু কাজে তিনি সেরার সেরা হলেও তার সাধের 100 দিনের কাজের প্রকল্পে দুর্নীতি নিয়েই প্রশ্ন উঠতে শুরু করল। আর তাই দুর্নীতি রুখতে 100 দিনের সফটওয়্যারের মাধ্যমে এই প্রকল্পের সমস্ত স্কিমের এস্টিমেট তৈরি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে ধীরে ধীরে এস্টিমেট তৈরি করে তা ব্লক এবং জেলাস্তরে পাঠাতে হবে। আর যদি এই এস্টিমেটের কোথাও কোনো ভুল থাকে, তাহলে তা ফের পঞ্চায়েত স্তরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, এই 100 দিনের কাজে কাজ না করে টাকা তুলে নেওয়া, নিজের মত স্কিম তৈরি, পেটোয়া ঠিকাদার দিয়ে কাজ করানো ইত্যাদি নানা অভিযোগ রয়েছে। যা নিয়ে বিভিন্ন সময় গ্রামে গ্রামে বিক্ষোভও সংঘটিত হয়েছিল।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর তাই এই সমস্ত দুর্নীতিকে বন্ধ করতেই এবার এই সফটওয়্যার চালুর মাধ্যম দিয়েই তা অনেকটাই রোধ করা যাবে বলে আশাবাদী আধিকারিকদের একাংশ।

সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই গত 3 জুন পঞ্চায়েত এবং গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের অ্যাডিশনাল চিফ সেক্রেটারি রাজ্যের প্রতিটি জেলার জেলাশাসকদের চিঠি দিয়ে দ্রুত এই ব্যাপারে সেট আপ তৈরি করে কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি 100 দিনের কাজের প্রকল্পের টাকায় কোনো স্কিম হলে তার এস্টিমেট সিকিউর সফটওয়্যারের মাধ্যমেই তৈরি করতে হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

শুধু তাই নয়, কোনো স্কিম হাতে নেওয়ার আগে তাতে যদি অ্যাসেট তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে, তাহলে সেই স্কিম না নেওয়ার ব্যাপারেও কথা হয়েছে। তবে এখন দেখার, এই দুর্নীতি রুখতে 100 দিনের কাজের প্রকল্পের নতুন সিস্টেমে আধিকারিকরা সরগড় হতে পারেন কিনা!

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!