এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > কমপ্লিট চিফ মিনিস্টার মেটিরিয়াল ছিলেন তিনি- প্রয়াত পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা

কমপ্লিট চিফ মিনিস্টার মেটিরিয়াল ছিলেন তিনি- প্রয়াত পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা


প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- সদ্য প্রয়াত হয়েছেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। শববাহী গাড়িতে করে তাঁর মৃতদেহ আনা হয়েছে রবীন্দ্রসদনে। এখানে এসে তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বহু মানুষ। শাসক দলের নেতা-কর্মীরা যেমন এসেছেন। তেমনি বিরোধী দলের বহু নেতা ও সেখানে এসেছেন। এসেছেন বহু বিশিষ্টজন। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষ। সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে শ্রদ্ধা জানালেন রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য। এ প্রসঙ্গে তিনি জানালেন, কমপ্লিট চিফ মিনিস্টার মেটেরিয়াল তিনি ছিলেন।

রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য জানালেন, রাজনীতির গড্ডালিকা প্রবাহে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের উপস্থিতি ছিল সজাগ। বর্ণময় রাজনৈতিক চরিত্র তাঁর। বিরোধী দলের রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তিনি নিবিড় যোগাযোগ রক্ষা করতেন। অত্যন্ত অমায়িক ব্যবহার ছিল তাঁর। বিপরীত পরিস্থিতির মধ্যে রাজনীতিটাকে পাঁচ দশক ধরে মন দিয়ে ছুতে পেরেছিলেন তিনি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

বিভিন্ন সময়ে প্রয়োজনের কাজ নিয়ে তিনি তাঁর কাছে গেছেন। তাঁর সহযোগিতা তিনি পেয়েছেন। কোনদিন তাকে ফেরাননি তিনি। অত্যন্ত রসিক মানুষ ছিলেন তিনি। তিনি আগামী দিনের রাজনৈতিক ঘটনা, নির্বাচনের ফলাফল দেখতে পেতেন। তাঁকে তিনি সুব্রত মেসি মুখোপাধ্যায় বলতেন। কারণ, তৃণমূল কংগ্রেসকে সহযোগিতা করতে তৃণমূলে যোগদান করেছিলেন তিনি। এই জন্যই তাকে তিনি মেসি বলতেন। কমপ্লিট চিফ মিনিস্টার মেটেরিয়াল তিনি ছিলেন। কিন্তু সেই বৃত্ত সম্পূর্ণ হলো না। সবকিছু সম্পূর্ণ হয় না। তবে না হওয়ার মধ্যেও থেকে যাবেন সুব্রত মুখোপাধ্যায় নিজের অস্তিত্ব নিয়ে তাদের অন্তঃস্থলে। কিছু মধুর স্মৃতি নিয়ে তিনি থেকে যাবেন।

অন্যদিকে, সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে শ্রদ্ধা জানিয়ে রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানালেন যে, বিধানসভায় যাবার পর থেকে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের সামনাসামনি হয়েছেন তিনি। তিন বছর ছিলেন। অনেক বার দেখা হয়েছে। একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া হয়েছে। এত বছর বয়সেও তিনি খুব মিষ্টি খেতে ভালো বাসতেন। বিধানসভার মধ্যে বেঞ্চে বসে অনেক্ষণ আলোচনা হয়েছে। মজার মজার কথা তিনি বলতেন। সোজাসাপ্টা কথা তিনি বলতেন। আনন্দদানের সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার ব্যাপারও তাঁর মধ্যে ছিল। নিঃসন্দেহে এরকম একজন ব্যক্তিত্ব চলে যাওয়ায়, শূন্যস্থান তৈরি হবে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!