এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা >   করোনা আবহেই হবু প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য বড়সড় সুখবর নিয়ে এল রাজ্য সরকার, বিস্তারিত জানুন

  করোনা আবহেই হবু প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য বড়সড় সুখবর নিয়ে এল রাজ্য সরকার, বিস্তারিত জানুন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –অবশেষে প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য বড়সড় সুখবর সামনে এল। সূত্রের খবর, শুক্রবার পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়ে দিয়েছেন যে, ডিপ্লোমা ইন এলিমেন্টারি এডুকেশন বা d.el.ed কোর্সের 45 হাজার 700 আসনে আগামী 10 আগস্ট থেকে অনলাইন ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হতে চলেছে। স্বাভাবিকভাবেই ব্যাপারে চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে নতুন করে আশার আলো তৈরি হয়েছে।

জানা গেছে, আগামী 10 আগস্ট থেকে www.wbppe.org এবং  http://wbbprimaryeducation.org/ এই দুই ওয়েবসাইটে ঢুকে প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে প্রার্থীদের কোনরূপ ইন্টারনেটের খরচ লাগবে না বলেই জানানো হয়েছে। তবে ঠিক কি কি যোগ্যতা থাকলে এখানে আবেদন করা যাবে? পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, উচ্চমাধ্যমিকে ন্যূনতম 50% নম্বর এবং শিক্ষকতার চাকরির জন্য d.el.ed এর শংসাপত্র আবশ্যিক। কিন্তু কত সংখ্যক আসন রয়েছে? জানা গেছে, গোটা রাজ্যজুড়ে সরকারি এবং বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় 649 টি d.el.ed কলেজ রয়েছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

যার মধ্যে সরকারি কলেজগুলোতে আসন সংখ্যা 3700, বাংলা মাধ্যমে 45 হাজার 201, সাঁওতালি মাধ্যমে 50 টি। এছাড়াও হিন্দিতে 300, নেপালি তে 100 এবং উর্দুতে 50 টি আসন সংরক্ষিত করা হয়েছে। হঠাৎ অনলাইনে ভিত্তিতে এডমিশন নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ এবার এই ব্যাপারে চাকরিপ্রার্থীদের মুখে হাসি ফোটাতে চাইছে। তবে শুধু এডমিশন প্রক্রিয়ায় অনলাইন নয়, অনলাইনের প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এবার ক্লাস শুরু করার কথা ভাবছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।

ইতিমধ্যেই এই ব্যাপারে প্রার্থীদের কাছ থেকে মোবাইল এবং হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর চাওয়া হয়েছে যেখানে গুগোল মিটের মাধ্যমে লিংক পাঠিয়ে দেওয়া হবে। আর তাতে রেজিস্টার করলেই পড়ুয়ার হাজিরা নথিবদ্ধ হবে বলে খবর। কিন্তু হঠাৎ করেই এত বড় প্রক্রিয়া চালু করবে প্রাথমিক পর্ষদ, কিন্তু তার জন্য কি সঠিক পরিকাঠামো রয়েছে?

এদিন এই প্রসঙ্গে শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মহুয়া দেবী বলেন, “ইন্টারনেট এখন সব জায়গাতেই রয়েছে বলে মনে হয়। আর উচ্চমাধ্যমিকের পড়ুয়াদের নিজের না হোক বাড়ির কারো কাছে স্মার্টফোন রয়েছে ধরে নিচ্ছি তবে পড়ুয়াদের বলা হবে, নিজের ফোন নম্বর না থাকলে তার নাগালে থাকবে, এমন কোনো নম্বর দেওয়ার জন্য।” সব মিলিয়ে করোনা পরিস্থিতির মধ্যে নয়া পঠন-পাঠন ব্যবস্থা কতটা কার্যকরী হয়, আর তার ভিত্তিতে কতটা সাফল্য আসে, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!