এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > করোনা আবহে মানবিক প্রধানমন্ত্রী! ১ লক্ষ মানুষের হাতে তুলে দেবেন ১০ হাজার টাকা করে! জেনে নিন

করোনা আবহে মানবিক প্রধানমন্ত্রী! ১ লক্ষ মানুষের হাতে তুলে দেবেন ১০ হাজার টাকা করে! জেনে নিন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গত ফেব্রুয়ারির শেষ দিক থেকে দেশজুড়ে শুরু হয় লকডাউন। এক ধাক্কায় সমস্ত কিছু বন্ধ হয়ে যায়। আর তাতে সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন দেশের ছোট ব্যবসায়ীরা বলে মনে করা হচ্ছে। বর্তমানে আনলক পর্ব শুরু হলেও ছোট ব্যবসায়ীদের দুর্দশা যে এখনো কাটেনি, সেকথা ক্রমশ পরিষ্কার হচ্ছে। সে কথা মাথায় রেখেই কয়েকদিন আগে দেশের ছোট ব্যবসায়ী অর্থাৎ প্রায় 50 লাখ হকারকে সহায়তা করার কথা ঘোষণা করেন মোদি সরকার।

আর সেইমতো এদিন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দেশের ছোট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদী সরাসরি কথা বললেন। মনে করা হচ্ছে, আত্মনির্ভর ভারত আর্থিক প্যাকেজের মধ্য দিয়ে ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জানা গেছে প্রধানমন্ত্রী স্বনিধি যোজনার আওতায় এই টাকা পেতে চলেছেন ছোট ব্যবসায়ীরা। এখনো পর্যন্ত খবর, একই সময় দেশের এক লাখ ব্যবসায়ী পেতে চলেছেন 10000 টাকা।

আগেই অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন আর্থিক প্যাকেজের দ্বিতীয় পর্ব ঘোষণা করেন। আর তাতেই ফুটপাত ব্যবসায়ীদের জন্য 5 হাজার কোটি টাকা ঋণের কথা ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় সরকার। মনে করা হচ্ছে, শহরের ফুটপাত ব্যবসায়ীরা এই করোনাকালে সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। আর সে কারণেই কেন্দ্রীয় সরকার তাদেরকে 10000 টাকা করে ঋণ দিতে চলেছে। এছাড়াও ডিজিটাল পেমেন্ট এর দিকেও উৎসাহ দেওয়া হবে ফুটপাত ব্যবসায়ীদের বলে জানা গেছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ব্যবসার শংসাপত্র বা পরিচয় পত্র না থাকলেও স্থানীয় সংস্থার কাছে যদি লেটার অফ রেকমেন্ডেন্স পাওয়া যায়, তাহলেও এই ঋণের জন্য আবেদন করা যাবে। স্থানীয় নগর সংস্থার কাছে সাদা কাগজেও আবেদন করা যাবে লেটার অফ রেকমেন্ডেন্স এর। অন্যদিকে জানা গেছে, স্থানীয় নগর সংস্থাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, 15 দিনের মধ্যেই লেটার অফ রেকমেন্ডেন্স আবেদনের নিষ্পত্তি করতে হবে।

30 দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে শংসাপত্র আর তারপরেই ঋণ নেওয়া যাবে বলে জানা গেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদী যেভাবে দেশের ছোট ব্যবসায়ী বা ফুটপাত ব্যবসায়ীদের কথা চিন্তা করে ঋণের ব্যবস্থা করেছেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। কিন্তু বিরোধীরা একযোগে এই প্রকল্পের বিরোধিতা করেছেন। তাঁদের মতে, করোনাকালে ছোট ব্যবসায়ী বা ফুটপাত ব্যবসায়ীদের আর্থিক অবস্থা অত্যন্ত খারাপ হয়ে গেছে। এর মধ্যেই নতুন করে তাঁদের মাথায় ঋণের বোঝা চাপানো হলে, তাঁদের পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!