এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > করোনা আবহে সভা করা নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত মমতার, জেনে নিন

করোনা আবহে সভা করা নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত মমতার, জেনে নিন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – দেশের একাধিক রাজ্যের মত পশ্চিমবঙ্গেও ক্রমশ বেড়েই চলেছে করোনা সংক্রমণ। নির্বাচনী সভা, রোডশো তথা জমায়েত থেকে করোনা সংক্রমণ তীব্র আকার ধারণ করছে। এই পরিস্থিতিতে নিজের নির্বাচনী কর্মসূচি ঘিরে বিশেষ সিদ্ধান্ত নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানালেন, কলকাতাতে আর কোন কর্মসূচিতে যোগদান করবেন না তিনি। রাজ্যের অন্যান্য স্থানেও স্বল্প সময়ের ভাষণ দেবেন তিনি।

করোনা সংক্রমণ ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাওয়ায় তাঁর নির্বাচনী কর্মসূচিতে নিয়ন্ত্রণ আনতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানিয়েছেন, কলকাতায় তিনি আর কোন বড় সভা বা মিছিল করবেন না। শুধুমাত্র একটি সভা করবেন তিনি উত্তর কলকাতার বিডন স্ট্রিট অঞ্চলে। পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য জেলাগুলির ক্ষেত্রে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যেই বক্তব্য শেষ করতে চান তিনি, সর্বাধিক ৩০ মিনিটের বক্তব্য রাখবেন।

তাঁর প্রচার কালীন সময়ে রাজ্যের কোন স্থানে যাতে লোকসমাগম না ঘটে, সেজন্যেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিকে, রাজ্যে এখনও তিন দফার নির্বাচন বাকি রয়েছে। কলকাতায় দু’দফায় রয়েছে নির্বাচন। এর সঙ্গে নির্বাচন রয়েছে বীরভূম, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, পশ্চিম বর্ধমান, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর, উত্তর ২৪ পরগনা, নদীয়ার কিছু অংশে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

রাজ্যের ক্রমবর্ধমান করোনা পরিস্থিতিতে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব বারবার সভা করতে পশ্চিমবঙ্গে আসায়, তাঁদেরকেই রাজ্যে করোনা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য অভিযুক্ত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি অভিযোগ করেছেন, প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিয়মিত প্রচার করছেন। তাঁদের সভাতে বিভিন্ন কাজে বাইরে রাজ্য থেকে লোক আসছে, যা থেকে রাজ্যে করোনা সংক্রমণ ক্রমশ বাড়ছে।

গতকাল রাতে এক টুইট করেছেন তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন। যে টুইটে তিনি জানিয়েছেন যে, করোনা সংক্রমনের কথা চিন্তা করেই কলকাতা শহরে আর কোনো নির্বাচনী প্রচারে অংশ গ্রহণ করবেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। চলতি নির্বাচনী প্রচারের শেষ দিন অর্থাৎ ২৬ সে এপ্রিল শুধুমাত্র একটি প্রতীকী বৈঠকে যোগদান করবেন তিনি। এছাড়া সমস্ত জেলায় প্রচারের জন্য কেবল মাত্র ৩০ মিনিটের সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!