করোনার প্রতিষেধক বার হওয়ার দিকে কি আরও একধাপ এগোনো গেল? নতুন পদক্ষেপে বাড়ছে জল্পনা আন্তর্জাতিক April 8, 2020 বিশ্বের এখন সব থেকে বড় মারণ ভাইরাসের নাম করোনা। এই ভাইরাসে আক্রান্ত বা মৃত্যুর সংখ্যার চেয়েও সবথেকে বড় চিন্তার কারণ, এই ভাইরাসকে দমানোর জন্য এখনও পর্যন্ত কোনো প্রতিষেধকের হদিশ পাওয়া যায়নি। নানা দেশ নানা চেষ্টা করছে, কিন্তু তা সত্ত্বেও সবাই হার মানছে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গা থেকে এই প্রতিষেধকে করোনা ভাইরাসকে বাগে আনা যাবে বলে জানানো হয়েছিল। তবে তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। কিন্তু এবার করোনার প্রতিষেধক বের করবার জন্য ছাড়পত্র দেওয়া হল পেনসিলভেনিয়ার নামে একটি বায়োটিক সংস্থাকে। সূত্রের খবর, ইনোভিও ফার্মাসিউটিক্যালস নামে একটি সংস্থা এই প্রতিশোধক তৈরি করেছে। যার নাম দেওয়া হয়েছে, আইএনএ- 4800। তবে এই প্রতিষেধক পরীক্ষামুলকভাবে কোনো স্বেচ্ছাসেবক রোগীর শরীরে দেওয়ার পর সেটা যদি সফল হয়, তাহলেই মার্কিন দেশ গোটা বিশ্বকে পথ দেখাতে পারবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - তবে অনেকেরই আশঙ্কা, এর আগেও আমেরিকায় একটি করোনা মোকাবিলায় প্রতিষেধক বেরিয়েছিল। আর এবার ফের আরও একটি প্রতিষেধক প্রকাশ্যে আসল। সত্যিই কি এই প্রতিশোধক কাজ দেবে? ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ বলছেন, এই ওষুধগুলো মানুষের শরীরে যাওয়ার পর, তা কেমন প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করছে, তা বোঝবার জন্য এক বছর সময় লাগবে। ফলে সেদিক থেকে বিপদ যদি ঘনিয়ে আসে এবং সেই বিপদ যদি আক্রান্ত রোগীকে আরও বেশি করে গ্রাস করে, তাহলে এক বছর সময় নিয়ে আদৌ কোনো আক্রান্তের পক্ষের স্থায়িত্ব লাভ করা সম্ভব কিনা, তা বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে বিজ্ঞানীদের কাছেও। কিন্তু মানুষ সব সময় আশা নিয়ে বাঁচতে চান। তাই সকলেই চাইছেন, আমেরিকার এই ক্ষুদ্র সংস্থা যদি করোনা মোকাবিলায় প্রতিষেধক বের করতে পারে এবং তা যদি সত্যিই মানবশরীরে করোনা মোকাবিলার জন্য কাজে লাগে, তাহলে সমস্ত আশংকা দূরীভূত হবে। আপনার মতামত জানান -