বিশ্বের প্রতিটি দেশের প্রধান টার্গেট করোনা মোকাবিলা, কি ব্যাবস্থা নেওয়া হচ্ছে জেনে নিন আন্তর্জাতিক April 21, 2020 বিশ্বের প্রতিটি দেশের কাছে এখন প্রধান টার্গেট, কি করে করোনাকে মোকাবিলা করা যায়। তবে এই করোনা ভাইরাসের কোনো প্রতিষেধক না থাকায় তৈরি হয়েছে সমস্যা। কিন্তু এবার কোভিড ভ্যাকসিন, ড্রাগের টায়াল এবং করোনা চিকিৎসায় কার্যকরী থেরাপি যে সমস্ত গবেষণা স্তরে রয়েছে, এমন 16 টি প্রোজেক্টকে বেছে নেওয়া হল। সূত্রের খবর, এই কথা জানিয়েছেন বায়োটেকনোলজি ইন্ডাস্ট্রি রিসার্স অ্যাসিস্ট্যান্স কাউন্সিল এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের অধীনস্থ বায়োটেকনোলজি বিভাগ। জানা গেছে, বায়োটেকনোলজি বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, সরকারের তরফে করোনার ভ্যাকসিন এবং ট্রায়াল নিয়ে গবেষণা কোন স্তরে আছে, থেরাপি কতটা কার্যকর হচ্ছে, এই সমস্ত কিছু দেখেই প্রতিটি স্তরে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই এই ব্যাপারে একটি প্যানেল তৈরি করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। যেখানে আয়ুস, আইসিএমআর, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি মন্ত্রকের প্রতিনিধিরা রয়েছেন বলে খবর। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - মূলত, ভারতবর্ষের অনেক সংস্থা রয়েছে, যারা বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে হাতে হাত দিয়ে করোনা প্রতিরোধের জন্য ভ্যাকসিন আবিষ্কার করার কর্মযজ্ঞে সামিল হয়েছে। ফলে কেন্দ্রের তরফে দেশের সুবিধার জন্য সেই সমস্ত সংস্থাকে সাহায্য করার কথা বলা হচ্ছে। বস্তুত, করোনা প্রতিরোধ করতে দেশের দুটি সংস্থা ক্যাডিলা হেলথকেয়ার এবং ভারত বায়োটেকে গবেষণা শুরু হয়েছে। ক্যাডিলাতে দুই রকম ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। অন্যদিকে ভারত বায়োটেকে গবেষণা চলছে ভেক্টর ভ্যাকসিনের। এছাড়াও ন্যাজাল ভ্যাকসিন নিয়েও এখানে কাজ করা হচ্ছে। জানা গেছে, ক্লোরো ফ্লু নামে এই ভ্যাকসিন শরীরে গিয়ে যে কোনো রকমের সংক্রমক রোগকে প্রতিরোধ করে অ্যান্টিবডি তৈরিতে সাহায্য করবে। এদিন এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রের বায়োটেকনোলজি বিভাগের সেক্রেটারি ডক্টর স্বরুপ বেনু বলেন, “ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেট, ড্রাগ বা অন্যান্য থেরাপি বৈজ্ঞানিকের উপর নজর রাখার জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ইমিউনোলজিকে। তারা একটা ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করে গবেষণার প্রতিটি স্তরের উপর নজর রাখছেন।” এখন এই গবেষণা কতটা কার্যকরী হয়, শেষ পর্যন্ত গবেষক সংস্থা সুদিনের খবর শোনাতে পারে কিনা, তার দিকেই নজর থাকবে সকলের। আপনার মতামত জানান -