এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কড়া নির্দেশিকা নির্বাচন কমিশনের, তীব্র চাঞ্চল্য রাজনৈতিক মহলে

করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কড়া নির্দেশিকা নির্বাচন কমিশনের, তীব্র চাঞ্চল্য রাজনৈতিক মহলে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – রাজ্যজুড়ে হুহু করে বেড়ে চলেছে করোনা। সারা দেশজুড়ে শুরু হয়েছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ, আর সেই ঢেউ সামাল দিতে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যেই অপ্রতুল হয়ে উঠেছে করোনার প্রতিষেধক। অন্যদিকে রাজ্য জুড়ে চলছে নির্বাচনী আবহ। এই অবস্থায় যেভাবে করোনা বাড়ছে, তাতে পরিস্থিতি আয়ত্তে আনতে কড়া পদক্ষেপ নিল এবার নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে আগেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, ষষ্ঠ সপ্তম এবং অষ্টম দফার নির্বাচনে 72 ঘণ্টা আগে প্রচার বন্ধ করে দিতে হবে।

এই পরিস্থিতিতে আজ নির্বাচন কমিশন সর্বদল বৈঠক ডেকেছিল। আর এই সর্বদল বৈঠকে কমিশনের নির্দেশে দৈনিক প্রচারের সময় কমিয়ে নয় ঘণ্টা করে দেওয়া হলো। অর্থাৎ সকাল দশটার আগে এবং সন্ধ্যে সাতটার পরে রাজ্যের কোন রাজনৈতিক দল আর প্রচার চালাতে পারবেন না। একই সাথে কমিশনের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, জনসভা বা মিছিলের আয়োজন যে রাজনৈতিক দল করবে, তাঁরাই উপস্থিত সকলের জন্য মাস্ক এবং স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা করবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সূত্রের খবর, নির্বাচন কমিশনে বিজেপি ও সিপিএম ছাড়া তৃণমূলের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছিল, বাকি তিন দফার ভোট যাতে একদফায় শেষ করা হয়। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে তৃণমূলের সেই আবেদন নাকচ করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কারণ, এক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের যুক্তি, রাজ্য জুড়ে চলা আটদফা ভোটের দফা কমাতে গেলে নতুন করে ঘোষণা করতে হবে, এবং তাতে বেশ কিছুটা সময় চলে যাবে। অতএব কঠোর করোনা বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে সবাইকে।

নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল এবং তাঁদের প্রার্থীদের নির্দেশিকা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। যদি তা না হয়, তাহলে সেই রাজনৈতিক দল বা প্রার্থীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। খুব স্বাভাবিকভাবেই নির্বাচন কমিশনের এই নির্দেশ  করোনা পরিস্থিতিকে কতটা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে এ রাজ্যে, সে দিকে কিন্তু নজর থাকবে রাজ্যের ওয়াকিবহাল মহলের। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনেরও নজর থাকবে প্রতিটি রাজনৈতিক দলের উপর।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!