এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > বিধানসভার আগে বড় ধাক্কা শাসক শিবিরে! করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন খোদ পঞ্চায়েত মন্ত্রী!

বিধানসভার আগে বড় ধাক্কা শাসক শিবিরে! করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন খোদ পঞ্চায়েত মন্ত্রী!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – কিছুদিন আগেই সামনে এসেছিল রাজ্যের একাধিক নেতা কর্মীদের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর। বর্তমানে দেশে যেভাবে করোনা নতুন রেকর্ড গড়ছে, তাতে এটা যে হওয়ার ছিল সেটা আন্দাজ করতে পেরেছিলেন অনেকেই। তবে সাধারন মানুষ ঘরে বসে থাকলেও দেশের জননেতা নেত্রীরা কিন্তু লকডাউনের সময় থেকেই করোনার তোয়াক্কা না করেই দেশের কাজে নিজেদেরকে সঁপে দিয়েছেন। সেইসঙ্গে জীবনের পরোয়া না করে এমন কাজ করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন অনেকেই।

বস্তুত, সামনে বিধানসভা ভোটের প্রচার। আর সেই প্রচারেও তাই একই সঙ্গে কোমর বেঁধেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলি। আর সেই কাজে বেরিয়েও বিভিন্ন নেতা-মন্ত্রীদেরকে সভা, দলীয় কর্মসূচি করতে দেখা গেছে। যাও কিনা তাঁদের করোনা আক্রান্ত হওয়ার অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

তবে এবার করোনা আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে বিহারে। নির্বাচনের আগেই এক হেভিওয়েট রাজনীতিকের করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। যা নিয়ে আপাতত রাজনৈতিক মহলে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। সম্প্রতি জানা গেছে, করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন বিহারের পঞ্চায়েত মন্ত্রী কপিল দেও কামাত।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

জেডিইউ শীর্ষ নেতা ও মন্ত্রীর মৃত্যু তাই নতুন করে নেতা-মন্ত্রীদের সতর্ক বার্তা দিয়েছে বলেই মনে করছেন অনেকে। তাঁর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন জেডিইউ সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী নিতিশ কুমার সহ একাধিক রাজনৈতিক দল। যাদের মধ্যে ছিল জোট শরিক বিজেপি, বিরোধী আরজেডি, কংগ্রেস ও বামদলগুলি, করা শোক বার্তা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

সেখানে মুখ্যমন্ত্রীকে বলতে শোনা গেছে, কপিল দেও কামাত রাজ্যের পঞ্চায়েত ব্যবস্থার উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রেখেছিলেন। তাঁর প্রয়াণে তাই সকলেই মর্মাহত। সেই সঙ্গে তাঁর মৃত্যুতে দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করে রাখা হয়েছে বলেও জানা যায়।

বস্তুত তাঁকে সম্মান জানাতেই এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়। মধুবনী কেন্দ্রের বিধায়ক হিসেবে তিনি একাধিক দলীয় কর্মসূচিতে মানুষের হয়ে কাজ করেছেন। সেইসঙ্গে নির্বাচনে তাঁর এমন আকষ্মিক অনুপস্থিতি জেডিইউ শিবিরকে নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করিয়েছে বলেও মনে করছেন অনেকে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কিছুদিন আগে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিহারের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব রামবিলাস পাসোয়ানেরও মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছিল। লোজপার প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তিনিও সুনামধন্য ছিলেন। তবে এরপর সম্প্রতি জেডিইউ শীর্ষ নেতা কপিল দেও কামাতের মৃত্যুতে বিহারের রাজনীতিতে যে আবারও ধাক্কা লেগেছে, সেটাই মনে করা হচ্ছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!