এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > করোনা ভ্যাক্সিন পাওয়া যাবে কবে? বড়সড় ইঙ্গিত দিলেন সেরাম ইনস্টিটিউটের শীর্ষকর্তা, জেনে নিন!

করোনা ভ্যাক্সিন পাওয়া যাবে কবে? বড়সড় ইঙ্গিত দিলেন সেরাম ইনস্টিটিউটের শীর্ষকর্তা, জেনে নিন!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের প্রথম পর্যায়ের পরীক্ষার পর এই ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষামূলক প্রয়োগের অনুমোদন পায় ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিকেল রিসার্চ। সেই মত এই পরীক্ষামূলক প্রয়োগের জন্য গোটা দেশে সবমিলিয়ে ১০টি মেডিকেল ইনস্টিটিউটকে বেছে নেওয়া হয়। বর্তমানে সেই পরীক্ষামূলক প্রয়োগের সঙ্গে তালমিলিয়ে চলছে ভ্যাকসিন তৈরীর কাজ।

আইসিএমআর সূত্রের খবর অনুযায়ী, এই অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনের সঙ্গে সঙ্গে সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন এবং জাইদাস ক্যাডিলার ভ্যাকসিনও প্রয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। তবে সেরাম ইন্সটিটিউটের অক্সফোর্ড ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পর্যায়ের ভ্যাকসিনের ট্রায়াল নিয়েই আশাবাদী কেন্দ্র। তাই কাজে গতি আনতে ট্রায়ালের সঙ্গে উৎপাদনও শুরু করে দিয়েছে। সম্প্রতি এই নিয়ে একটি ভুয়ো খবর এসেছিল যে কিছুদিনের মধ্যেই নাকি ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। তবে একটি বিবৃতিতে সেই তথ্য ভুল বলে জানিয়েছিল সেরাম ইনস্টিটিউট।

তবে সম্প্রতি সেরাম ইন্সটিটিউটের কর্তার কথায় টিকা আসতে দুমাস সময় লেগে যাবে। পুণের ভারতী বিদ্যাপীঠ মেডিক্যাল কলেজে কোভিশিল্ডের ট্রায়ালের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এদিন সেরামের তরফে জনানো হয়েছে, ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য কোভিশিল্ড টিকা তৈরিতে সরকার অনুমতি দেওয়ায়, ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল সফল হলে তবেই টিকা তৈরি হবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সেক্ষেত্রে সফল ট্রায়ালের পর টিকা তৈরির ছাড়পত্র পাওয়া গেলে তবেই এর বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হবে, তার আগে নয়। তবে সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য দেওয়ার আগে ট্রায়াল নিয়ে কাউকে কোনও খবর পরিবেশন না করার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

অক্সফোর্ডের টিকাটির দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষার ফলাফল জানতে আরও ১৫ দিন অপেক্ষা করতে হবে আমাদের। তবে সরকারি তরফে ট্রায়াল সফল হলে, টিকা উৎপাদন এবং বণ্টনের রূপরেখা ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে বলে জানা গেছে।

সেক্ষেত্রে কোভিশিল্ড টিকার দাম ২২৫ টাকা ধার্য্য করা হয়েছে। প্রতিষেধক আবিষ্কার হলে তা যাতে দ্রুত এবং সুলভে দেশবাসীর কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়, সে জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করছে কেন্দ্র। যায় নাম দেওয়া হয়েছে ‘মিশন কোভিড সুরক্ষা’। প্রকল্পটির জন্য কেন্দ্র তিন হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। তবে আপাতত কেন্দ্রের তরফ থেকে এই বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে কিছু জানা যায়নি।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!