এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > জরুরী ব্যবহারের জন্য ফাইজার-বায়োএনটেকের করোনা ভ্যাকসিনের শর্তসাপেক্ষ অনুমোদনের অনুমতি দিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন

জরুরী ব্যবহারের জন্য ফাইজার-বায়োএনটেকের করোনা ভ্যাকসিনের শর্তসাপেক্ষ অনুমোদনের অনুমতি দিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সোমবার ইউরোপীয় মেডিসিন এজেন্সির তরফে জানান হয়েছে যে, ফাইজার-বায়োএনটেক করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিনকে অনুমোদন দিয়েছে। সেইসঙ্গে কিছুদিনের মধ্যেই ইনোকুলেশন শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানা গেছে। অন্যদিকে, অনুমোদনের পরে, বায়োএনটেক এবং ফাইজারের ভ্যাকসিনগুলি ইউরোপীয় ইউনিয়ন জুড়ে ব্যবহার করা যেতে পারে বলেই জানান হয়েছে।

ফলত, ব্রিটেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জরুরি বিধানের আওতায় ভ্যাকসিনটিকে প্রথমে অনুমতি দেওয়া হয়। সোমবার বিশেষজ্ঞের বৈঠকের পর ইউরোপীয় ইউনিয়ন ড্রাগ নিয়ন্ত্রক জানিয়েছেন যে ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থাগুলি আগামী বছরের জন্য তাদের ভ্যাকসিনের ফলো আপের জন্য নিজেদের অনুমোদন জমা দেবে। সেইসঙ্গে ব্যতিক্রম সহ ১৬ বছরের অতিরিক্ত কিছু মানুষের মধ্যে ভ্যাকসিনের শট নেওয়ার জন্য লাইসেন্স অনুমোদন করা হবে বলেও জানান হয়েছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সেইসঙ্গে এটি একটি ঐতিহাসিক বৈজ্ঞানিক কৃতিত্ব বলেই দাবি করেছেন এজেন্সিটির প্রধান। তিনি এদিন বলেন, মহামারীটির বিরুদ্ধে তাঁদের লড়াইয়ে এটি একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ। তাঁর কথায় জানা গেছে যে, ফাইজার-বায়োএনটেক ভ্যাকসিন মূলত ব্রিটেনে প্রাপ্ত করোনভাইরাসগুলির নতুন স্ট্রেন থেকে রক্ষা করবে। ফলে এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

বস্তুত, সোমবার সন্ধ্যায় ইইউর কার্যনির্বাহী শাখা কর্তৃক অনুমোদনের পর ইউরোপীয় কমিশনের রাষ্ট্রপতি উরসুলা ভন ডার লেইন টুইট করে জানান যে, ইউরোপীয়দের নিরাপদ ও কার্যকর ভ্যাকসিন সরবরাহের জন্য তাঁদের প্রচেষ্টায় ইএমএ অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অন্যদিকে, এর কারণ হিসেবে অনেকেই মনে করেছেন, ইউরোপীয় নিয়ন্ত্রক গত সপ্তাহে ভ্যাকসিনটিকে যত তাড়াতাড়ি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেওয়ার আহ্বান জানাতে তারা চাপে পড়ে।

যেখানে ইএমএ মূলত জার্মানি ভিত্তিক বায়োএনটেক দ্বারা তৈরি ভ্যাকসিনের মূল্যায়নের জন্য ২৯শে ডিসেম্বর তারিখ নির্ধারণ করেছে, সেখানে জার্মানি সরকার এবং অন্যান্য দেশ কর্তৃক এজেন্সির আরও দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বানের পরে সোমবার বৈঠকটি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেইসঙ্গে কমপক্ষে ১৫ টি দেশে ইতিমধ্যে ভ্যাকসিনকে কিছু প্রকার নিয়ন্ত্রণমূলক অনুমোদনের ব্যবস্থা দেওয়া হয়েছে বলেও জানা গেছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!