এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > কোভিড থেকে বাঁচতে যত্নে রাখতে হবে ফুসফুসকে! এই খাবারগুলির দিকে নিয়মিত নজর দিন

কোভিড থেকে বাঁচতে যত্নে রাখতে হবে ফুসফুসকে! এই খাবারগুলির দিকে নিয়মিত নজর দিন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –  করোনা ভাইরাসের প্রতিরোধে সচেতনতা তৈরি করতে নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম এনেছে হু। সেই নিয়মগুলো এর মধ্যে অন্যতম আবশ্যক নিয়মটি হলো আপনার ফুসফুসের যত্ন। কারণ করোনা ভাইরাসের আক্রমণ আসে ফুসফুসের ওপর। ফলে আপনার ফুসফুসটি যদি দুর্বল হয়, তবে আপনার আক্রান্ত হওয়ায় মাত্রাও সেক্ষেত্রে বেড়ে যায় অনেকখানি।

এই পরিস্থিতিতে তাই সব মানুষই স্বাস্থ্যসচেতন হয়ে পড়েছে। তবে এর মধ্যেও যারা সুগার পেসারের রুগী, তাদের ফুসফুস, হার্ট এমনিতেই হয় কিছুটা দুর্বল। এর ওপর যারা মদ্যপান বা ধূমপান করেন তাদের ক্ষেত্রেও ঝুঁকির সম্ভাবনা থেকে যায়। তাই ফুসফুসকে সুস্থ রাখতে আপনার প্রতিদিনের খাবারে মেনে চলতে হবে কোন উপায়গুলি জেনে নিন…..

জল –  জল আমাদের জীবনের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় উপাদানের মধ্যে একটি। কথায় বলে জলই জীবন। দেহে জলের মাত্রা ঠিক থাকলে রক্ত চলাচল ভালো হয়। ফলে বুকে সর্দি জমতে পারে না। বা কাশি হাঁচির মাধ্যমে তা বেরিয়ে যায়।

দই-  দই এ আছে প্রো বায়োটিক উপাদান। যা আপনার শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া গুলোকে মেরে ফেলতে সাহায্য করে। ফলে দেহের ব্যালান্স ঠিক থাকে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

গ্রীন টি –  আমরা অনেকেই এখন গ্রীন টি বা অর্গানিক টি খেতে পছন্দ করি। এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ফুসফুসের পক্ষে কার্যকর বলে গবেষণায় জানা গেছে।

ডিম – ডিমে আছে প্রচুর প্রোটিন, ভিটামিন যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

তুলসি পাতা- রোগ প্রতিরোধে ও সর্দি কাশিতে তুলসি পাতার জুড়ি মেলা ভার। সকালে খালি পেটে মধু দিয়ে খেলে যথেষ্ট উপকার পাওয়া যাবে। এছাড়া রান্নাতেও এখন অনেকে ব্যবহার করেন তুলসিপাতা।

 

হলুদ – শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলুদের জুড়ি মেলা ভার। প্রতিদিন গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে বা সকালে খালি পেটে কাঁচা হলুদ খেলে সর্দিকাশি তে ভোগা রোগীর ক্ষেত্রে ভালো কাজ দেবে।

সবুজ শাক সবজি- প্রতিদিন আপনার খাবারে রাখতে হবে প্রচুর শাক সবজি। এর মধ্যে রঙিন সব্জি যেমন ব্রকলি, গাজর, বিনস প্রভৃতি পুষ্টিকর। এগুলো আপনার দেহের ফুসফুসের স্বাস্থ্য সহ ইমিউনিটি সিস্টেম ভালো করতে সাহায্য করবে।

রসুন – প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক দু কোয়া রসুন খেলে শরীরে ফুসফুসের দূষণ কমে। ক্যান্সার প্রতিরোধেও এর ভূমিকা রয়েছে। এছাড়া দৈনন্দিন খবরে এর ব্যবহার করা যেতে পারে।

এছাড়াও প্রচুর সামুদ্রিক মাছ, বাদাম, ফল আপনার ফুসফুসকে ভাইরাসের সঙ্গে লড়তে ভিতর থেকে শক্তি জোগাবে। আপনি চাইলে ফলের রস করেও খেতে পারেন।       এর সঙ্গে প্রতিদিনের ঘুম, পরিমাণ মতো জল পান ও অল্প ব্যায়াম আপনার ফুসফুস তথা সমগ্র শরীরকে করে তুলবে সুস্থ সবল।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!