এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > দাম্পত্য কলহ চরম পর্যায়ে? যে কোন মুহূর্তে হতে পারে ছাড়াছাড়ি? জেনে নিন সহজ ‘ম্যাজিক’ সমাধান

দাম্পত্য কলহ চরম পর্যায়ে? যে কোন মুহূর্তে হতে পারে ছাড়াছাড়ি? জেনে নিন সহজ ‘ম্যাজিক’ সমাধান


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- সংসারে স্বামী এবং স্ত্রী দুজনেই একে অপরের পরিপূরক। সংসারে এরা একে অপরের অর্ধাঙ্গ হিসেবে পরিচিত। এই দুই মানুষের সমন্বয়ে একটি সুন্দর পরিবার গড়ে ওঠে। তবে এই দুই মানুষের মধ্যেই যদি তৈরি হয় খারাপ সম্পর্ক, তবে সেই সুন্দর পরিবার ভেঙ্গে যেতে এক মুহুর্ত সময় লাগে না। বর্তমানে বহু ক্ষেত্রে এমন সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার খবর আসে, জানা যায় বিবাহের আগে যোটক বিচার করে বিবাহ দেওয়ার পরেও সংসারে অনেক ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রীর বনিবনা হয় না। তাদের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়ে যায়। তবে এমন সমস্যা কেন হয়, তার কারণ খুঁজতে গিয়ে উঠে আসে অনেক কথা।

বলা হয় স্বামী-স্ত্রীর সাংসারিক জীবন সুখের করতে বাস্তু সংক্রান্ত সমস্যা দূরীকরণের প্রয়োজন হয়। তাই বিবাহ পরবর্তী জীবনে স্বামী-স্ত্রী কোথায় থাকবেন, তাও নির্ভর করে তাদের জীবন কেমন হবে। সেই সঙ্গে তাদের ঘর, আসবাব এমনকি বাড়ির পরিবেশও নির্ধারণ করে দেয় যে, বিবাহ পরবর্তী জীবনে স্বামী-স্ত্রীর দাম্পত্য কলহ থাকবে নাকি থাকবে না। বর্তমানে অনেক ক্ষেত্রেই শোনা যায় লাভ ম্যারেজ করে বিবাহ করলে এই সমস্যা বেশি হয়, অ্যারেঞ্জ ম্যারেজের ক্ষেত্রে এই সমস্যা কম হয়। তবে এক্ষেত্রে যেকোনো বিবাহের ক্ষেত্রেই এই উপায় প্রয়োগ করে দেখা যেতে পারে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

প্রথমত- যে ঘরে বিছানা থাকবে, সেই ঘরের রং হওয়া উচিত অত্যন্ত হালকা রঙের। যাতে ঘরে একটি স্নিগ্ধ আভা ছড়িয়ে থাকে।
দ্বিতীয়ত- বিছানা সবসময় উত্তর-পূর্ব বা দক্ষিণ পূর্ব দিকে রাখতে হবে। এতে ঘরে পজিটিভ এনার্জি আসে বলে মনে করা হয়।
তৃতীয়ত- স্বামী-স্ত্রী যে বিছানায় শোবেন, সেই বিছানার চাদর যেন হাল্কা রঙের হয়। সেক্ষেত্রে সাদা রঙের চাদরে বেশি জোর দেওয়া হয়। এছাড়া চাদর যেন কোনোভাবেই ছেঁড়া না থাকে, সেদিকেও দেখতে হবে।
চতুর্থত- কখনোই বিছানার গদি দু’ভাগে ভাগ করে শোয়া উচিত নয়। এতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক দূরত্ব তৈরি হয় বলেই মনে করা হয়।
পঞ্চমত- যে ঘরে বিছানা থাকবে, সেই ঘরে যেন ভালোমতো হাওয়া বাতাস আসে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সেইসঙ্গে প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা করে ঘরের জানলা দরজা খুলে বাইরের হাওয়া বাতাস ঘরের ভেতরে আসতে নিতে হবে। এতে ঘরে পজিটিভ এনার্জির সূচনা হয় বলে মনে করা হয়।

ষষ্ঠত- অনেকেই বিছানার নিচে একজোড়া ময়ূর পালক রেখে দেওয়ার চেষ্টা করেন। এর ফলে মনে করা হয় তা দাম্পত্য জীবনকে শুভ করতে কাজে লাগে।
সপ্তমত- খাটের মুখ কখনোই দরজার দিকে থাকা উচিত নয়। এতে ঘরের পজিটিভ এনার্জি নষ্ট হয় বলেই মনে করা হয়।
অষ্টমত- যে ঘরে দম্পতি থাকবেন, সেই ঘরে কখনোই কোন ঠাকুর দেবতা বা গুরুজনদের ছবি রাখা উচিত নয়। ঠাকুর দেবতার ছবি রাখতে গেলে হয় ঠাকুর ঘরে রাখতে হবে, নয়তো যদি ঠাকুর ঘরের অভাব থাকে, তবে যেকোনো অন্য জায়গায় রাখা যেতে পারে। তবে শোবার ঘরে কখনোই নয়।
নবমত- শোয়ার ঘরে দম্পতির ছবি রাখলে ভালো ফল পাওয়া যায় বলে মনে করা হয়। এক্ষেত্রে সম্পর্কে পজিটিভ ভাইব আসে বলে অনেকে মনে করেন।
দশমত- এছাড়া অনেকেই ঘরে জোড়া পায়রা বা জোড়া হাঁসের ছবি লাগালে শুভ ফল হয় বলে মনে করেন। তবে এরই সঙ্গে যে কোন একজোড়া মাছ ছোট একোরিয়ামে করে শোয়ার ঘরে রাখলে ঘরের পরিবেশ সুন্দর হয় বলেও মনে করা হয়।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!