এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > “দিদি, ভোট কোনও খেলা নয়, আপনি সেটা ভুলে গেছেন।” – মুখ্যমন্ত্রীকে একহাত নিলেন প্রধানমন্ত্রী

“দিদি, ভোট কোনও খেলা নয়, আপনি সেটা ভুলে গেছেন।” – মুখ্যমন্ত্রীকে একহাত নিলেন প্রধানমন্ত্রী


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – আজ হুগলির হরিপালের জনসভায় যোগদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই জনসভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তথা রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলকে প্রবল ভাবে আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী জানালেন, আসল পরিবর্তনের জন্য তৈরি হয়েছে বাংলা। বাংলার আকাঙ্খা হলো সোনার বাংলার। ২ রা মে কি হবে, নন্দীগ্রাম থেকেই তার আভাস পাওয়া গেছে।

মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে তিনি জানালেন যে, এবার তিনি পরাজয় স্বীকার করে নিন। মুখ্যমন্ত্রীকে দিদি বলে সম্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী জানালেন যে, তাঁর সামনে রয়েছে হার। এবার তিনি পরাজয় মেনে নিন। এরপরই মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি জানালেন যে, ভোট কোন খেলা নয়, গণতন্ত্র কোন খেলা নয়, গণতন্ত্র হলো মানুষের সেবা, মানুষের উন্নতির পথ। কিন্তু তা ভুলে গেছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী জানালেন, মুখ্যমন্ত্রী সমস্ত কিছু ভুলে গেছেন, তাই বাংলার সঙ্গে তিনি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

প্রধানমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, রাজনৈতিক ফায়দা তুলে নিয়ে সিঙ্গুরের মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রধানমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, সিঙ্গুরে না আছে শিল্প, না আছে কর্মসংস্থান। মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে তিনি তিনি জানালেন যে, এখানকার মিষ্টি বিখ্যাত, মানুষেরাও মিষ্টি, কিন্তু এখানে থেকে এত তিক্ততা কোথা থেকে আনছেন মুখ্যমন্ত্রী?

আবার মুখ্যমন্ত্রী অভিযোগ করেছিলেন যে, বিজেপি টাকা বিলোচ্ছে। বিজেপির সভায় টাকা দিয়ে লোক আনা হচ্ছে। এর উত্তরে প্রধানমন্ত্রী জানালেন, টাকা নিয়ে বিজেপির সভায় যাবার অভিযোগ তুলে মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে, বিজেপিকে শুধু নয়, বাংলার মানুষকেই অসম্মান, অপমান করেছেন।

প্ৰধানমন্ত্রী জানালেন, বারবার যদি কেউ আম্পায়ারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে, তবে বুঝতে হবে যে খেলায় গন্ডগোল আছে। আর নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে, ইভিএম নিয়ে কেউ যদি বারবার অভিযোগ করে, তবে বুঝে নিতে হবে যে, তার খেলা শেষ। প্রধানমন্ত্রী জানান, পরিবর্তনের জন্য তৈরি হয়েছেন বাংলার মানুষ। প্রথম দফায় তা তাঁরা দেখিয়ে দিয়েছেন। দফা এগোনোর সঙ্গে সঙ্গে অস্থিরতা বাড়বে দিদির। তাঁকে গালি দেওয়ার মাত্রাও বাড়বে সেইসঙ্গে।

অন্যদিকে, আজ কোচবিহার জেলার মাথাভাঙার সভা থেকে  শুভেন্দু অধিকারী জানালেন যে, বাংলার গণতন্ত্র নষ্ট করেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। পুরসভার ভোট তৃণমূল করতে দেয়নি। বিজেপি কখনোই কারো নাগরিকত্ব নিতে চায় না, বরং বিজেপি নাগরিকত্ব দিতে চায়।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!