এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > হাতে আছে ডিজিটাল রেশন কার্ড? রাজ্য সরকারের তরফে পুজোর মাসে মিলতে চলেছে ‘ধামাকাদার’ উপহার!

হাতে আছে ডিজিটাল রেশন কার্ড? রাজ্য সরকারের তরফে পুজোর মাসে মিলতে চলেছে ‘ধামাকাদার’ উপহার!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – পুজোর মাস মানেই খরচা বেশি। তবে এবার যেন করোনা পরিস্থিতিতে সেই খরচা না বাড়িয়েও হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। একে বহু মানুষ হারিয়েছেন কর্মসংস্থান। সেই সঙ্গে রুজি রুটির যোগানে অত্যধিক খরচ করতে বেশ সমস্যা হচ্ছে মানুষের। এমন পরিস্থিতিতে এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিন্তু হকার থেকে শুরু করে সমস্ত পুজো কমিটির হাতে টাকা তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেই সঙ্গে আশা কর্মীদেরও বেতন বৃদ্ধি হয়েছে। তবে সাধারণ মানুষ? তারাও এবার বাদ পড়বে না বলেই খবর পাওয়া গেছে।

করোনা পরিস্থিতিতে ইতিমধ্যেই ফ্রী তে রেশন দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। সেই মত রাজ্যের মানুষ যাতে অন্তত খেতে পায় সেই দিকে দেখছেন প্রশাসন। সেই সঙ্গে এবার নতুন পাওনা পাওয়া যাবে বলে জানা গেছে। অক্টোবরে পুজোর মাসে ডিজিটাল কার্ড থাকা রেশন গ্রাহকদের মাথাপিছু ১০০ মিলিলিটার (মিলি) অতিরিক্ত কেরোসিন তেল দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। সাধারণত রেশন গ্রাহকদের বরাদ্দ থাকে ৫০০ মিলি। তবে অক্টোবর মাসে তাঁরা ৬০০ মিলি করে কেরোসিন পাবেন বলে জানা গেছে। সম্প্রতি খাদ্যদপ্তরের জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে অবশ্য বলা হয়েছে এই বরাদ্দ শুধুমাত্র অক্টোবর মাসের জন্যই।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

বস্তুত, কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলিকে ‘কোয়ার্টারলি’ অর্থাৎ তিন মাসের কেরোসিনের কোটা বরাদ্দ করে। সেইমত প্রতি কোয়ার্টারের বরাদ্দ কেরোসিন ওই সময়ের মধ্যে তুলে নিতে হয়। দ্বিতীয় কোয়ার্টারের শেষ মাস, অর্থাৎ সেপ্টেম্বর মাসে দেখা গেছে প্রায় ১১ হাজার ৬০০ কিলোলিটার কেরোসিন তোলা বাকি আছে। তাই খাদ্যদপ্তর কিছুদিন আগে নির্দেশিকা জারি করে বিভিন্ন জেলার হোলসেলার, এজেন্টদের জন্য ওই কেরোসিনের অতিরিক্ত বরাদ্দ করে। আর সেই সূত্রেই প্রায় ৮ কোটি ৬০ লক্ষ ডিজিটাল রেশন কার্ড গ্রাহক আগামী মাসে ১০০ মিলি বেশি কেরোসিন পাবেন বলে জানা গেছে।

যদিও, কেরোসিন ডিলারদের সংগঠনের কথা অনুযায়ী, সরকারের বণ্টন নীতির জন্যই প্রতি কোয়ার্টারে অতিরিক্ত কেরোসিন রয়ে যাচ্ছে। এপ্রিল-জুন মাসের কোয়ার্টারেও নাকি পাঁচ হাজার কিলোলিটারের বেশি কেরোসিন অতিরিক্ত হয় বলে ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের তরফে জানা গেছে। শুধু তাই নয়,এখন রাজ্য যে পরিমাণ কেরোসিন পায়, তাতে ডিজিটাল কার্ড গ্রাহকদের এক মাস অন্তর ৬০০ মিলি করে কেরোসিন দেওয়া যায় বলেও খবর পাওয়া যায়। কিন্ত ডিজিটাল কার্ডের সংখ্যা অনেক বেড়ে গিয়েছে, এই কারণ দেখিয়ে বরাদ্দ ৫০০ মিলি করা হয়। রাজ্যের কিছু নির্দিষ্ট এলাকায় সব রেশন গ্রাহককে মাথা পিছু মাসে ১ লিটার করে কেরোসিন দেওয়া হয় বলেও খবর পাওয়া গেছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!