এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > বিস্ফোরক অভিযোগ দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে, জমা পড়ল অভিযোগ, অস্বস্তিতে বিজেপি

বিস্ফোরক অভিযোগ দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে, জমা পড়ল অভিযোগ, অস্বস্তিতে বিজেপি


 

ইতিমধ্যেই নির্বাচন পার হয়ে গিয়েছে। তবে নির্বাচনের আগে থেকে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যে বিষয়টি নিয়ে খড়গপুর সবথেকে বেশি উত্তপ্ত, তা হল দিলীপ ঘোষের উপস্থিতি। বস্তুত, 2016 সালের খড়গপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়লাভ করেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

তবে 2019 সালের লোকসভা নির্বাচনে তিনি মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে দাঁড়িয়ে জয়লাভ করায় তার ছেড়ে যাওয়া খড়গপুর বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হচ্ছে। যেখানে দলীয় প্রার্থীকে জয়লাভ করাতে তিনি ব্যাপক প্রচার করেছেন। গত রবিবার এখানে উপনির্বাচন প্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আগামী বৃহস্পতিবার যার ফলাফল ঘোষিত হবে। তবে নির্বাচনী এলাকার বাসিন্দা না হওয়া সত্ত্বেও কিভাবে দিলীপ ঘোষ খড়্গপুরে থাকেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাল তৃণমূল কংগ্রেস। সূত্রের খবর, এলাকার সাংসদ হলেও খড়্গপুরের ভোটার না হওয়ায় দিলীপ ঘোষের ভোটের দিন খড়্গপুরে থাকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সোমবার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানায় তৃণমূল কংগ্রেস।

তবে নির্বাচনের অনেক আগেই ভোটের দিন যাতে তিনি খড়্গপুরে থাকতে পারেন, তার জন্য মহকুমা শাসকের কাছে আবেদন করেন সেই দীলিপবাবু। কিন্তু নির্বাচনী আধিকারিকের তরফ থেকে কোনো সবুজসংকেত তিনি পাননি। তবে নিয়ম কি বলছে! আদৌ কি ভোটার না হয়েও এলাকায় থাকতে পারবেন কেউ! প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত 2011 সালের নির্বাচন কমিশনের একটি নিয়মে জানানো হয়েছিল, সাংসদ অন্য কেন্দ্রের ভোটার হলেও তিনি তার সংসদ এলাকায় উপনির্বাচন বা অন্য কোনো নির্বাচনের সময় থাকতে পারবেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

কিন্তু সেই সাংসদ ভোটের কোনো কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারবেন না। এদিন সেই মত দীলিপবাবু নিজের বাসস্থানের বাইরে আর অন্য কোথাও পা রাখেননি। কিন্তু তা সত্ত্বেও তৃণমূলের তরফে দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে কমিশনের কাছে জানানো এই অভিযোগের সারবত্তা কতটা! তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে সর্বত্র। তবে তৃনমূলের দাবি, হয়ত বা অন্য কোথাও পা তিনি রাখেননি।

কিন্তু তিনি খড়্গপুরের মাটিতে দাঁড়িয়ে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে যে কথা বলেছেন, তা এক্তিয়ার বহির্ভূত। আর তাই তার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো হয়েছে। কিন্তু সত্যিই কি তাহলে ভোট চলাকালীন সেই এলাকায় থেকে সংবাদ মাধ্যমে মুখ খোলা যায় না! তাহলে কি তা নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের শামিল! এখন তা নিয়েই বিভিন্ন মহলে উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন।

যদিও বা এই প্রসঙ্গে খড়্গপুরের তৃণমূল প্রার্থী প্রদীপ সরকার বলেন, “উনি এখানকার ভোটার নন। তারপরেও ভোটের দিন এই শহরে আছেন। উনি কি কারোর কাছ থেকে এই বিষয়ে অনুমতি চেয়েছিলেন! চাননি। তাহলে তিনি ভোটের দিন শহরে থেকে ভোট নিয়ন্ত্রণ করেছিলেন।” তবে তিনি মহকুমা শাসকের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছিলেন।

ভোটকেন্দ্রে যেতে না পারলেও সাংসদ হওয়ায় তিনি এখানে থাকতেই পারেন বলে পাল্টা জানিয়ে দিয়েছেন সেই দিলীপ ঘোষ। সব মিলিয়ে নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে এখন ভোটের সময় খড়্গপুরে থাকা নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে চাপে ফেলতে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানানো তৃণমূল। এখন তৃ

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!