এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > দ্রুত উপ নির্বাচনের দাবিতে বিশেষ পদক্ষেপ মুখ্যমন্ত্রীর

দ্রুত উপ নির্বাচনের দাবিতে বিশেষ পদক্ষেপ মুখ্যমন্ত্রীর


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – রাজ্যে তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় এসেছে তৃণমূল। তবে, নন্দীগ্রাম থেকে পরাজিত হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই ৬ মাসের মধ্যেই তাঁকে অন্য কোন কেন্দ্র থেকে জিতে আসতে হবে। এরমধ্যে চার মাস অতিক্রান্ত হতে চলেছে। এই পরিস্থিতিতে দ্রুত উপ নির্বাচনের দাবি জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান, এবার উপনির্বাচনের ঘোষণা করা উচিত নির্বাচন কমিশনের। তাছাড়া পশ্চিমবঙ্গের করোনা পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। মানুষের ভোট দেওয়ার অধিকার আছে তার নিজস্ব বিধানসভাতে।

প্রসঙ্গত, করোনা সংক্রমণের কারণে উপ নির্বাচন পিছিয়ে দেয়া হয়েছিল। এবার, রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হতেই উপ নির্বাচনের দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যের মোট ৭ টি কেন্দ্রের উপনির্বাচন রয়েছে। যে কেন্দ্র গুলি হল দিনহাটা, সামশেরগঞ্জ, জঙ্গিপুর, শান্তিপুর, ভবানীপুর, খড়দহ, গোসাবা। এরমধ্যে মুখ্যমন্ত্রী উপ নির্বাচনে লড়াই করতে পারেন ভবানীপুর থেকে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আবার জেলা সূত্রে জানা গেছে যে, এই সাতটি কেন্দ্রগুলিতে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। একাধিক কেন্দ্রের করোনা আক্রান্তের সংখ্যা শুন্যে চলে গেছে। বাদবাকি কেন্দ্রগুলিতে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে পরিস্থিতি। তাই দ্রুত উপ নির্বাচনের দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি
জানিয়েছেন, এই কেন্দ্রগুলিতে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় শূন্যে রয়েছে। একটি কেন্দ্র থেকে আরেকটা কেন্দ্র অনেকটা দূরে রয়েছে। তাই নির্বাচন কমিশন চাইলেই ভোট করাতে সক্ষম।

দ্রুত উপ নির্বাচনের দাবিতে দিল্লিতে জাতীয় নির্বাচন কমিশন ও কলকাতার মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকদের কাছে দাবি জানিয়েছে তৃণমূল। মুখ্যমন্ত্রী জানান, সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোকে উপ নির্বাচনের বিষয়ে জবাব দিতে বলা হয়েছে ৩০ সে আগস্টের মধ্যে। নির্বাচন কমিশনের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব না করে দ্রুত উপ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা উচিত। ছোট ছোট বিচ্ছিন্ন এলাকায় উপনির্বাচন করানো হবে। সে সমস্ত এলাকায় করোনা বেশি শক্তিশালী নয়। তবে, বিজেপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, রাজ্যে যদি করোনার সংক্রমণ শুন্যে চলে যায়। তবে তাদেরকে কোন রাজনৈতিক কর্মসূচি করতে দেয়া হচ্ছে না কেন? লোকাল ট্রেন পরিষেবা কেন বন্ধ রাখা হয়েছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!