এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > “এবার এমন ভোট দেবেন, যাতে ৫০ বছর এই রায় বিজেপি মনে রাখে।” বিজেপিকে খোলা চ্যালেঞ্জ অভিষেকের

“এবার এমন ভোট দেবেন, যাতে ৫০ বছর এই রায় বিজেপি মনে রাখে।” বিজেপিকে খোলা চ্যালেঞ্জ অভিষেকের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – আগামী ৩০ সে অক্টোবর রাজ্যের যে চারটি কেন্দ্রের উপনির্বাচন রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম হলো শান্তিপুর। আজ শান্তিপুরে এক জনসভায় যোগ দান করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই জনসভা থেকে বিজেপিকে প্রবল হুঁশিয়ারি দিলেন তিনি। তিনি জানালেন, আগামী দিনে চলবে উন্নয়নের জয়যাত্রা। চারটি উপনির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে সারাদেশ। শান্তিপুর, দিনহাটা থেকে বিজেপি সাংসদ প্রার্থী হয়েছিলেন। নিজের স্বার্থ, রাজনৈতিক কারণে জনগণের রায়কে তাঁরা প্রত্যাখ্যান করেছেন। এরপর বিজেপিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে জনগণের উদ্দেশ্যে তিনি জানান যে, এমন ভাবে ভোট দিতে, যাতে ৫০ বছর মনে রাখে বিজেপি। তিনি জানালেন, ভালো সময় নয়, মানুষের দুঃখে তৃণমূলকে পাশে পাওয়া যায়।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

শান্তিপুরের প্রচার সভা থেকে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আরো জানালেন যে, তৃণমূল সব সময় রাস্তায় ছিল, আগামী দিনেও রাস্তায় থাকবে। তিনি প্রশ্ন করেছেন, ফল ঘোষণার পর কজন দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, গুজরাটের নেতাকে মানুষের পাশে দাঁড়াতে দেখা গেছে? সেই জন্যই তাঁরা বলেছিলেন যে, বহিরাগত আসে বহিরাগত যায়, কিন্তু বাংলা সব সময় নিজের মেয়েকেই চায়। বাংলার মানুষই তা প্রমাণ করে দেখিয়ে দিয়েছেন যে, বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়। আগামী দিনে শান্তিপুরকে প্রমাণ করে দেখাতে হবে যে, শান্তিপুর নিজের ছেলেকেই চায়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন যে, তৃণমূল প্রার্থীকে ভোট দেয়ার অর্থই হলো সরাসরি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভোট দেওয়া।

শান্তিপুরের সভা থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আরও জানালেন যে, কংগ্রেস সাত বছর ধরে বিজেপির কাছে হেরে যাচ্ছে, আর তৃণমূল হারাচ্ছে বিজেপিকে। তৃণমূল আজ শুধু বাংলার মাটিতেই সীমাবদ্ধ নেই, তাঁরা যাচ্ছেন ত্রিপুরাতে, গোয়াতে যাচ্ছেন, একমাত্র তৃণমূলই বিজেপিকে হারাতে পারে। গোয়াতে তাদের অনুমতি দেয়া হয়নি, এজন্য তারা রাস্তায়ই মিছিল করেছেন। কিন্তু এসব করে কখনোই তৃণমূল কংগ্রেসকে আটকে দেওয়া যাবে না। যে যে দলেরই হোন না কেন? উন্নয়নের স্পর্শ সকলেই পেয়েছেন। তাঁর কটাক্ষ, একসময় যারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনা করেছিলেন, তাঁরাই এখন লক্ষীর ভান্ডারের লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!