এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > এবার মমতা ব্যানার্জ্জীর পাশে থাকার বার্তা এল ভারতের দক্ষিণ দিক থেকে, তৃণমূল কি ধীরে ধীরে শক্তি বাড়াচ্ছে?

এবার মমতা ব্যানার্জ্জীর পাশে থাকার বার্তা এল ভারতের দক্ষিণ দিক থেকে, তৃণমূল কি ধীরে ধীরে শক্তি বাড়াচ্ছে?


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে দেখা গিয়েছিল দেশের আঞ্চলিক শক্তিগুলি একজোট হয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে। তবে তাতে বিশেষ ফারাক পড়েনি গেরুয়া শিবিরের জয়ের ক্ষেত্রে। কিন্তু এবারেও সেইরকমই আভাস পাওয়া যাচ্ছে একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে পশ্চিমবাংলায়। ইতিমধ্যেই বিজেপিকে রুখতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব, সপার অখিলেশ যাদব, মহারাষ্ট্র থেকে শিবসেনা ও অন্যান্যরা।

উল্লেখ্য, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে অখিলেশ যাদব ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁদের দলের অন্যতম বড় নেতা কিরণময় নন্দ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হয়ে প্রচারে নামবেন পশ্চিমবঙ্গে। প্রসঙ্গত, এই কিরণময় নন্দই ছিলেন বাম আমলে মৎস্য মন্ত্রী এবং তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অন্যতম বিরোধী। আর এবার অন্যান্য আঞ্চলিক দলগুলির মত মুখ্যমন্ত্রী পাশে থাকার বার্তা দিলেন ভারতের দক্ষিণ প্রান্ত থেকে জেডিএস নেতা এইচডি কুমারস্বামী।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

প্রসঙ্গত, জেডিএস নেতা এইচডি কুমারস্বামী যখন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন, সেসময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর পাশে ছিলেন শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে। আর এবার ফিরিয়ে দেবার পালা। আর সে কারণেই মনে করা হচ্ছে, কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে থাকার বার্তা দিলেন। তিনি জানিয়েছেন, প্রয়োজন পড়লে তিনি রাজ্যে আসবেন। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূয়শী প্রশংসা করেছেন এদিন এইচডি কুমারস্বামী। তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেশের মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী এবং দুর্নীতিহীন রাজনীতিবিদ।

সেক্ষেত্রে বলা যায়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপির সঙ্গে কড়া টক্কর দেবেন। অন্যদিকে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ধীরে ধীরে কিন্তু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাল্লা ভারী হচ্ছে। একের পর এক আঞ্চলিক দল তাঁর পাশে এসে দাঁড়াচ্ছে। সে দিক থেকে গেরুয়া শিবিরের সমর্থনকারী হিসেবে এখনো পর্যন্ত কাউকে পাওয়া যায়নি। আপাতত দেখার তৃণমূল নেত্রী অন্যান্য আঞ্চলিক দলের সমর্থনের ভিত্তিতে এবং সর্বোপরি রাজ্যের মানুষের ইচ্ছায় একুশের মসনদে ফিরে আসেন কিনা!

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!