এবার রাজধানীতেও শুরু হলো কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ কলকাতা বিশেষ খবর রাজ্য February 28, 2021 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – আগামী বিধানসভা নির্বাচনকে অবাধ, শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ রাখাটা বড় চ্যালেঞ্জ নির্বাচন কমিশনের কাছে। এ কারণে নির্বাচনের নির্ঘন্ট ঘোষণার পূর্বেই রাজ্যে পাঠানো হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। আর নির্বাচনের ঘোষণার পর গতকাল কলকাতায় এসে পৌঁছেছে ৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। এবার কলকাতায় শুরু হলো কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ। আজ সকালে কলকাতার একাধিক স্থানে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ দেখা গেল। তবে, কলকাতা ছাড়াও একাধিক জেলায় চলছে কেন্দ্রীয় বাহিনী রুটমার্চ। প্রসঙ্গত, ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করার পূর্বেই রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী আসতে শুরু করেছিল। ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণার পরে রাজ্যে আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী আসছে। গতকাল রাতে কলকাতায় ৩ কোম্পানি আধাসেনা এসেছেন। এরপর আজ সকাল থেকে কলকাতায় শুরু হলো কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ। আজ সকালে আনন্দপুর ও তার নিকটবর্তী বেশ কিছু স্থানে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ চলে। এসময় কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গে টহলদারিতে যোগদান করতে দেখা যায় পুলিশকেও। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - আজ আনন্দপুরের বেশকিছু স্থানীয় বাসিন্দার সঙ্গে যোগাযোগ করে, তাঁদের সঙ্গে কথা বললেন আধা সেনারা। এলাকায় অবস্থার বিষয়ে জানতে চেয়েছেন আধাসেনারা। এলাকার সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখলেন আধাসেনারা। প্রসঙ্গত, কলকাতায় নির্বাচন হতে চলেছে ২৯ সে এপ্রিল। সেদিনই পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনের শেষ দিন। তার অনেকটা পূর্বেই কলকাতায় শুরু হলো কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ। বিভিন্ন এলাকার পরিস্থিতির বিষয়ে খতিয়ে দেখতে চলেছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর আধিকারিকরা। এলাকা শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ রাখা তাঁদের প্রধান উদ্দেশ্য। জানা গেছে, আর কিছুদিনের মধ্যে রাজ্যে ১২৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসতে চলেছে। এখনো পর্যন্ত ১০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে এসে পৌঁছেছে। প্রথমে কেন্দ্রীয় বাহিনী এসে পৌঁছেছে বীরভুম, বাঁকুড়া, বর্ধমানে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ প্রথম শুরু হয় বীরভূম, বাঁকুড়ায়। যা এবার শুরু হলো রাজধানীতে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে দেখে আনন্দ ও স্বস্তি প্রকাশ করতে দেখা গেল বেশ কিছু স্থানীয় বাসিন্দাকে। আপনার মতামত জানান -