এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > এবার রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র কটাক্ষ রাজ্যের হেভিওয়েট মন্ত্রীর

এবার রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র কটাক্ষ রাজ্যের হেভিওয়েট মন্ত্রীর


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – তৃণমূলের বিরুদ্ধে প্রথম সরব হয়েছিলেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় গত দু’মাস আগে দক্ষিণ কলকাতার এক অরাজনৈতিক মঞ্চ থেকে। সে সময় থেকেই দলের একাংশের কটাক্ষের মুখে পড়তে হয়েছিল তাঁকে। এরপর তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেয়ার পর তাঁকে বারবার বিশ্বাসঘাতক, সুবিধাবাদী বলে কটাক্ষ করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। এবার তাঁকে হরিদাস পাল বলে কটাক্ষ করলেন রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ রায়।

বিজেপিতে যোগদানের পর গত রবিবার হাওড়ার ডুমুরজলা স্টেডিয়ামে প্রথম বক্তব্য রাখেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। পূর্বদলকে তীব্র কটাক্ষ করেন তিনি। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যে পদ্ম ফোঁটাবার আহ্বান জানান তিনি। তিনি জানান যে, আগামী বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপিকে জেতানো তাঁদের চ্যালেঞ্জ ও তাঁদের প্রতিশ্রুতি। এরপরেই তৃণমূলের উদ্দেশে তিনি জানান যে, এবার আর ধমকে বা চমকে ভোট হবে না। কিভাবে ভোট করতে হয়? তা তাঁরা জানেন। এতদিন তাঁরা এ শিক্ষা পেয়েছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

ডুমুরজলার জনসভা থেকে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় জানান যে, কেন্দ্র ও রাজ্য এক সরকারের শাসনে এলেই রাজ্যের উন্নয়ন হবে। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে নিরাপত্তার সঙ্গে মানুষ ভোট দান করবে। এরপর তিনি জানিয়েছেন যে, তিনি মানুষের পাশে থাকবেন। মানুষের জন্য কাজ করবেন। শুধুমাত্র ২৯৪ টি বিধানসভা কেন্দ্রেই নয়, প্রয়োজনে পাড়ায় – পাড়ায়, বুথে- বুথে যাবেন তিনি। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল শাসন উচ্ছেদের তীব্র হুঁশিয়ারি দেন তিনি।

এরপর, আগামী ৭ ই ফেব্রুয়ারি হাওড়ার ডুমুরজলাতে বিজেপির বিরুদ্ধে পাল্টা সভা করতে চলেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। এই সভায় বিজেপির চেয়ে কয়েকগুন লোক সমাগমের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে তৃণমূল। তৃণমূলের এই সভার প্রস্তুতি দেখতে আজ ডুমুরজলায় এসেছিলেন মন্ত্রী অরূপ রায়। এখানেই রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে তিনি বিজেপির হরিদাস পাল বলে কটাক্ষ করলেন।

রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় প্রসঙ্গে তিনি জানালেন যে, নিজেকে কেউ কেউকেটা বা হরিদাস পাল ভাবতেই পারেন। কিন্তু ভাবলেই হরিদাস পাল হয়ে যায় না। দল ত্যাগী নেতাদের কিভাবে পরাস্ত করতে হয় ? তা তাঁরা জানেন। বিজেপির সভা প্রসঙ্গে তিনি জানালেন যে, বিজেপি দিল্লি থেকে নেতা এনেও মাঠে মাত্র ৫ হাজার লোক লোক জমা করতে পেরেছিল। কিন্তু আগামী রবিবার তৃণমূলের জনসভায় অন্তত ৪০ হাজার মানুষের সমাগম হবে।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!