এখন পড়ছেন
হোম > আন্তর্জাতিক > অ্যামাজন বনাম আম্বানির লড়াই গড়ালো আদালত অব্দি, কি হবে শেষপর্যন্ত!

অ্যামাজন বনাম আম্বানির লড়াই গড়ালো আদালত অব্দি, কি হবে শেষপর্যন্ত!


আপনাদের সুবিধার্থে খবরের শেষে বিধানসভা ২০২১ উপলক্ষে আমাদের করা সর্বশেষ সমীক্ষার প্রতিটির লিঙ্ক দেওয়া আছে।

আপনার মতামত জানান -

প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – মোট ১০০০ কোটি ডলার দেশের বাজারে যা প্রায় ৭৮ লক্ষ কোটি টাকা এই বিপুল অর্থের ক্ষুদ্র পণ্যের বাজার দখলকে কেন্দ্র করে চলছে বৃহদায়তন সংস্থা অ্যামাজন ডট কম ইনকর্পোরেটেড এর সঙ্গে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর লড়াই। লড়াই চলছে দুই ধনকুবের জেফ বেজোস বনাম মুকেশ অম্বানীর। তাঁদের এই লড়াই সম্প্রতি দিল্লি হাইকোর্ট পর্যন্ত গেল। এই মামলা প্রসঙ্গে দিল্লি হাইকোর্টে ভারতীয় জাতীয়তাবাদের প্রসঙ্গ উঠে এলো।

প্রসঙ্গত মুকেশ আম্বানি ফিউচার গ্রুপের কিছু সম্পদ কিনে নিতে সচেষ্ট হয়েছেন। এর ফলে খুচরা বাজারে সুবিধা লাভ করা যাবে। অ্যামাজনের থেকে কিছুটা এগিয়েও থাকবেন তিনি। তবে, অ্যামাজন অভিযোগ করেছে যে, ফিউচার গ্রূপ এভাবে তার সম্পত্তি বিক্রি করতে পারে না। কারণ, তারা কোন প্রতিদ্বন্দ্বী সংস্থাকে সম্পত্তি বিক্রি করতে পারবেনা বলে চুক্তি করেছে অ্যামাজনের সঙ্গে। ফিউচারের বিরুদ্ধে অ্যামাজন দিল্লি হাইকোর্টে অভিযোগ জানিয়েছে।

ফিউচারের বিরুদ্ধে অ্যামাজনের এই অভিযোগ আদৌ আইনসঙ্গত কিনা? তা খতিয়ে দেখছে দিল্লি হাইকোর্ট। কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই মামলার রায় ঘোষণা হবে। এই মামলাকে নিয়ে দেশি-বিদেশি বিতর্ক আদালতে এলো। ফিউচার গ্রুপের জনৈক আইনজীবী আদালতে জানিয়েছেন যে, আমেরিকার বৃহদায়তন কোম্পানি হলো অ্যামাজন। যারা ভারতের একটি ছোট কোম্পানিকে ধ্বংস করে দেওয়ার চেষ্টা করছে। অন্যদিকে রিটেলার লবি গ্রুপের পক্ষ থেকে বিদেশি সংস্থা অ্যামাজনের বিরুদ্ধে লড়াইতে দেশি সংস্থা ফিউচারকে সমর্থন করার আবেদন জানানো হয়েছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

অ্যামাজন চাইছে, ভারতের আদালত ও নিয়ন্ত্রণ সংস্থা ফিউচারকে তার চুক্তি মেনে চলতে বাধ্য করুক। তবে এক্ষেত্রে ফিউচারকে চুক্তি ভঙ্গ করতে দেয়া হলে, আন্তর্জাতিক মহলের বিনিয়োগকারীদের কাছে বার্তা যেতে পারে যে, ভারতে বিনিয়োগ করা ঝুঁকিমুক্ত নয়। অথচ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী চাইছেন যে, ভারতে বিদেশী সংস্থা বেশি করে বিনিয়োগ করুক। যার ফলে দেশের কর্মসংস্থান বাড়বে, কমবে বেকারত্ব, করোনা মহামারীর ধাক্কা সামলাতে পারবে দেশ।

এদিকে রিলায়েন্স ভারতের সবচেয়ে বড় খুচরা বিক্রেতা কোম্পানি। দেশের বেশিরভাগ মানুষ এখনো দোকান থেকে কেনাকাটা পছন্দ করেন, তাই রিলায়েন্স সেক্ষেত্রে যদি ফিউচারের সম্পত্তি কিনে নিতে পারে, তাহলে অ্যামাজনের বিরুদ্ধে লড়াইতে অনেকদূর পর্যন্ত এগিয়ে যাবে রিলায়েন্স। অ্যামাজন কিছুতেই তা চায় না। এদিকে ভারত ও চীনের বেশকিছু কোম্পানি দেশের বাজারে অ্যামাজনকে ঠেকাতে জাতীয়তাবাদের প্রসঙ্গ তুলেছে। অ্যামাজন অবশ্য এই দেশগুলোর বাজার হারাতে একদমই রাজী নয়।

একনজরে দেখে নিন আমাদের সর্বশেষ বিধানসভা ২০২১ ওপিনিয়ন পোল –

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – দ্বিতীয় পর্ব – 

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – প্রথম পর্ব – 

# মালদহ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# উত্তর দিনাজপুরে জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# কুচবিহার জেলার ওপিনিয়ন পোল –

আপনার মতামত জানান -
আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!