এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > একুশের নির্বাচনকে মাথায় রেখে মমতার বড়সড় চমক, জল্পনা তুঙ্গে

একুশের নির্বাচনকে মাথায় রেখে মমতার বড়সড় চমক, জল্পনা তুঙ্গে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – উন্নয়নকে পাথেয় করে এরাজ্যে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্য শাসনের সূচনা করেছিলেন। কিন্তু বিরোধীরা বরাবরই তৃণমূল নেত্রীর উন্নয়নকে তীব্র কটাক্ষ করে গেছে। যদিও একুশের বিধানসভা নির্বাচনের কাছাকাছি এসে তৃণমূল নেত্রী তথা তৃণমূল সরকার কিন্তু আবারও উন্নয়নের হাত ধরেই ভোটযুদ্ধ জেতার জন্য ময়দানে নেমেছে। তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশাসনিক পদক্ষেপ হিসেবে রাজ্যে শুরু করেছেন সম্প্রতি ‘দুয়ারে সরকার’ এবং ‘স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প’। ইতিমধ্যেই এই দুটি কর্মসূচি ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলেছে। এবার রাজ্যের অন্তর্বর্তী বাজেটকেও জনমুখী করে তুললেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

রাজ্যের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, প্রতিবছর ধারাবাহিকভাবে দুয়ারে সরকার ও পাড়ার সমাধান চলবে। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী আজকে বাজেট সভায় এও জানিয়ে দিলেন, এরপর থেকে প্রতি তিন বছর অন্তর ‘স্বাস্হ্যসাথী’ রিনিউ করা যাবে। এই প্রকল্পের জন্য দেড় হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এদিন বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন, ‘স্বাস্থ্যসাথী’ প্রকল্প প্রতিবছর ধারাবাহিক ভাবে চলবে। যারা এ বছর স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের সুবিধা গ্রহণ করেননি, তাঁরা যেকোনো সময় পরবর্তীতে এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারবেন। প্রতি তিন বছর অন্তর এই ‘স্বাস্থ্যসাথী’ কার্ড রিনিউ করা যাবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, বিভিন্ন সরকারি পরিষেবা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য দুয়ারে সরকার এবং পাড়ায় সমাধান কর্মসূচি আগামী দিনেও চালু থাকবে। প্রতিবছর দুমাস ধরে এই দুটি কর্মসূচি চলবে। জানা গেছে, দুয়ারে সরকারের কাজ হবে আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর এবং পাড়ায় সমাধান চলবে ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি মাস পর্যন্ত। প্রসঙ্গত, পূর্বেই দুয়ারে সরকার এবং স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প ঘোষণা হওয়ার সাথে সাথেই ব্যাপক সাফল্য পেয়েছে রাজ্যজুড়ে। বিশেষজ্ঞরাও তা মেনে নিচ্ছেন। এমনকি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও দেখা গিয়েছে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে স্বাস্থ্য সাথীর কার্ড করাতে।

শুধু মুখ্যমন্ত্রীই নয়, রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষের পরিবার থেকেও স্বাস্থ্যসাথী কার্ড করানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, ইতিমধ্যেই কিন্তু রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বহু মানুষ ‘স্বাস্থ্যসাথী’ কার্ডের কারণে বিশেষ সুবিধা অর্জন করেছেন। এবং তাঁর খবরও আসছে প্রকাশ্যে। পাশাপাশি দুয়ারে সরকার প্রকল্পের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি কাজের জটিল প্রক্রিয়া থেকে মুক্তি পেয়েছে সাধারণ মানুষ। যথারীতি সাধারণ মানুষকে কাছে টানতে তৃণমূল নেত্রী অভূতপূর্ব কর্মসূচি বেছে নিয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে। আর এবার বাজেট পেশের মধ্যে দিয়ে আগামী দিনে রাজ্যের মানুষকে কাছে টানার সব রকম ব্যবস্হা করে ফেললেন তিনি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -
আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!