চতুর্থ দফার আগেই রাজ্যে রেকর্ড পরিমাণ 60 কোটি টাকা ও সাড়ে 14 লক্ষ লিটার মদ আটক জাতীয় রাজ্য April 29, 2019 নির্বাচনের নির্ঘণ্ট বাজার সাথে সাথেই এই নির্বাচনকে সুষ্ঠু এবং অবাধে পরিণত করতে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে হিসেব বহির্ভূত টাকা এবং অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করেছে কমিশন। ইতিমধ্যেই তিন দফায় লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। বাকি রয়েছে আরও চার দফা। আজ চতুর্থ দফার লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আর এবার চতুর্থ দফার নির্বাচনের ঠিক আগে নির্বাচন কমিশনের গলায় রাজ্যের রেকর্ড পরিমাণ টাকা এবং মদ আটকের কথা শুনে কপালে ভাঁজ পড়ছে অনেকেরই। সূত্রের খবর, নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য অনুযায়ী জানা গেছে যে, রবিবার পর্যন্ত এই রাজ্যে মোট 59 কোটি 46 লক্ষ টাকা আটক করা হয়েছে। পাশাপাশি বিশেষ অভিযান চালিয়ে 14 লক্ষ 30 হাজার 884 লিটার মদও আটক করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ফলে নির্বাচনের আগে দিনকে দিন উদ্ধার হওয়া টাকার পরিমাণ এত মাত্রায় বেড়ে যাওয়ায় হতবাক অনেকেই। তবে শুধু রেকর্ড পরিমাণ টাকা বা মদ উদ্ধারই নয়, চতুর্থ দফার ভোটের আগে রবিবার নেতাজি সুভাষ রোডে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরের সামনে শিক্ষক ঐক্য মঞ্চ নামে একটি সংগঠনের সদস্যরা প্রবল বিক্ষোভ দেখায়। যেখানে পুলিশের সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তিও হয়। কিন্তু কি কারণে তারা এই বিক্ষোভ দেখালেন? আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - অভিযোগ, শনিবার ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রের বাম প্রার্থী ফুয়াদ হালিমকে আটকে রাখার সময় এই মঞ্চের এক সদস্য নিগৃহীত হয়েছেন। আর এর প্রতিবাদ করেই দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এদিন কমিশনের এখানে এইরুপ বিক্ষোভ দেখিয়েছে তারা বলে জানা গেছে। অন্যদিকে এদিনই সদ্য নির্বাচন হয়ে যাওয়া রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী দীপা দাশমুন্সি মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরে গিয়ে রায়গঞ্জের 17 টি বুথে পুনঃনির্বাচনের দাবি জানান। তবে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সোমবার রায়গঞ্জের তিনটি বুথে পুনঃনির্বাচন হবে বলে জানানো হয়েছে। সব মিলিয়ে এবার চতুর্থবার ভোটের আগে একদিকে রেকর্ড পরিমাণ হিসাব বহির্ভূত টাকা এবং মদ উদ্ধার ও অন্যদিকে ভোট নিয়ে অসন্তোষের জেরে নানা দাবি ও প্রবল বিক্ষোভ নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে। আপনার মতামত জানান -