এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > লালা-এনামুল কাণ্ডে নয়া মোড়? নজরে বহু প্রভাবশালীর কালো টাকা সাদা করা প্রাক্তন আয়কর কর্তা?

লালা-এনামুল কাণ্ডে নয়া মোড়? নজরে বহু প্রভাবশালীর কালো টাকা সাদা করা প্রাক্তন আয়কর কর্তা?


আপনাদের সুবিধার্থে খবরের শেষে বিধানসভা ২০২১ উপলক্ষে আমাদের করা সর্বশেষ সমীক্ষার প্রতিটির লিঙ্ক দেওয়া আছে।

আপনার মতামত জানান -

প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সম্প্রতি গরু পাচার কাণ্ডের পর আরো এক এনামুলকে মালদহ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে জেরা করে গোয়েন্দারা একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য জানতে পেরেছেন বলে জানা গেছে। তাঁদের কথায় শুধু গরু বা কয়লা নয়, জালনোটের একটা বড় অংশও গোরু এবং কয়লা পাচারে লেনদেন হতো। এছাড়া আরও বেশ কয়েকটি অবৈধ কারবারে এই ধরনের নোট কাজে লাগানো হতো বলে জানা গেছে।

কোনো কাজে মোটা অঙ্কের টাকার বান্ডিলের সঙ্গে এই ধরনের জালনোট ঢুকিয়ে দেওয়া হত বলেও জানা গেছে। আর সেক্ষেত্রে অবৈধ কারবারিদের কাছে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এনামুল বা তার সহযোগীরা জালনোট পৌঁছে দিত বলেও জানা গেছে। আর সেখানে শুধু বাংলা নয়, বিহার, ঝাড়খণ্ড, উত্তরপ্রদেশ সহ বিভিন্ন রাজ্যে সে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিল বলেও জানা গেছে।

তবে এবার, কালো টাকা সাদা করার মামলায় প্রাক্তন এক আয়কর কর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে দেখা গেছে লালবাজারের গোয়েন্দাদের। মঙ্গলবার আয়কর দপ্তরের প্রাক্তন প্রিন্সিপাল চিফ কমিশনার বিশ্বনাথ ঝাকে কলকাতা পুলিশের তরফে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

বস্তুত তাঁদের কথায়, গরু পাচার মামলায় মূল অভিযুক্ত এনামুল ও কয়লা পাচারে অভিযুক্ত লালার সঙ্গে গোবিন্দের যোগাযোগ রয়েছে কিনা, সে বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানা গেছে। তাই এ বিষয়ে প্রমাণ জোগাড় করার তাঁরা চেষ্টা করছেন বলেও জানা গেছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, তিন বছর আগে মধ্য কলকাতার হেয়ার স্ট্রিট থানায় হওয়া একটি মামলায় লালবাজারে গোয়েন্দা বিভাগের জালিয়াতি দমন শাখা ব্যবসায়ী গোবিন্দ আগরওয়ালকে গ্রেপ্তার করে।

পুলিশের তরফে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি নিজেকে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট বলে পরিচয় দিয়ে ভুয়ো সংস্থার মাধ্যমে অনেকের কালো টাকা সাদা করেছেন। তাঁর অফিস ও বাড়িতে তল্লাশি করে গোয়েন্দারা আয়কর সংক্রান্ত বেশ কিছু নথিও উদ্ধার করেন বলে জানা যায়। সেখানে জানা যায়, এই মামলায় অন্য এক আয়কর কর্তাই নাকি মূল অভিযুক্ত।

কারণ, তাদের কথায়, প্রাথমিক তদন্তে নাকি পুলিশ জানতে পেরেছিল যে, আয়কর কর্তার প্রচুর টাকা গোবিন্দ আগরওয়ালের বিভিন্ন ভুয়া সংস্থায় লগ্নি করা হয়েছে। সেইসঙ্গে আগরওয়ালের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া কিছু নথিতেও ওই আয়কর কর্তার সই ছিল বলেও জানা গেছে। এরই তাঁকে পুলিশ নোটিস পাঠানো হয়। আর তখন পদে থাকলেও এর ঠিক তিনদিন আগে তিনি অবসর গ্রহণ করেন বলেও জানা যায়।

এদিন দুপুরে তিনি লালবাজারে এলে তার সই করা নথি ব্যবসায়ী গোবিন্দ আগরওয়ালের হাতে কীভাবে গেল, তিনি ওই ব্যবসায়ীকে চিনতেন কি না, এইসব বিষয়ে তাঁর কাছ থেকে পুলিশ জানতে চায় বলে জানা গেছে। যদি নথি খোয়া গিয়ে থাকে, তবে তিনি এই ব্যাপারে অভিযোগ জানিয়েছিলেন কি না, তাও তাঁর কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয় বলেও জানা যায়। সেইসঙ্গে প্রয়োজনে তাকে লালবাজারে ফের তলব করা হতে পারে বলেও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।

একনজরে দেখে নিন আমাদের সর্বশেষ বিধানসভা ২০২১ ওপিনিয়ন পোল –

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – দ্বিতীয় পর্ব – 

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – প্রথম পর্ব – 

# মালদহ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# উত্তর দিনাজপুরে জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# কুচবিহার জেলার ওপিনিয়ন পোল –

আপনার মতামত জানান -
আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!