এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > ইভিএম হ্যাক সহ তৃণমূল কর্মীকে মারধরের অভিযোগ হেভিওয়েট তৃণমূল প্রার্থীর

ইভিএম হ্যাক সহ তৃণমূল কর্মীকে মারধরের অভিযোগ হেভিওয়েট তৃণমূল প্রার্থীর


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – এবারের বিধানসভা নির্বাচনে হুগলি জেলার আরামবাগের তৃণমূল প্রার্থী হয়েছেন সুজাতা মন্ডল। গত বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে তৃণমূল জয়লাভ করে। আজ এই কেন্দ্রে চলছে ভোটগ্রহণ। তবে, ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার পরপরই একাধিক অভিযোগ করেছেন তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা মণ্ডল। তিনি অভিযোগ করেছেন, তৃণমূল কর্মীদের মারধর করা হয়েছে। সেই সঙ্গে হ্যাক করা হয়েছে ইভিএম। তৃণমূলকে ভোট দিলে, সেই ভোট চলে যাচ্ছে বিজেপিতে।

তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা মন্ডল অভিযোগ করেছেন যে, তাঁর চিফ ইলেকশন এজেন্টকে বসিয়ে দেয়া হয়েছে, সক্রিয়ভাবে যিনি সমস্ত কিছু দেখাশোনা করছিলেন। এছাড়া তৃণমূলের এজেন্টের বের করে দেয়া হয়েছে বুথ
থেকে। মারধর করা হয়েছে তৃণমূল কর্মীদের। এর সঙ্গে সঙ্গেই ইভিএম মেশিন হ্যাক করা হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেছেন, তৃণমূলে ভোট দিলে, সেই ভোট চলে যাচ্ছে বিজেপিতে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তৃণমূল প্রার্থীর অভিযোগ নির্বাচন কমিশনকে তাঁরা জানিয়েছেন। নির্বাচন কমিশন যদি সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করে, ইভিএম মেশিন যদি ঠিক না করে, তবে মেশিন ভেঙে ফেলে দেবার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। বিজেপিকে কটাক্ষ তিনি জানিয়েছেন যে, বিজেপি হলো চোরের দল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে ভোটের জন্য চুরি করতে হচ্ছে। রাতে বিজেপি দুষ্কৃতীদের পাঠিয়েছে।

তৃণমূলের ভদ্রতাকে তাদের দুর্বলতা বলে মনে করলে ভুল হবে বলে, হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা মন্ডল আরো হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, এভাবে হারানো যাবেনা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এভাবে হারানো যাবেনা তাঁকেও। অন্যদিকে, আজ হাওড়া জেলার জগৎবল্লভপুরে আইএসএফের ক্যাম্প দখল ও আইএসএফ কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। তবে, অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।

আবার, এই এলাকার বেশ কিছু মহিলারা অভিযোগ করেছেন যে, তাঁদের বাড়ি থেকে বেরোলেই মারধর করা হচ্ছিলো। তাঁদের মারধর করছিলো তৃণমূলের কর্মীরা। ভোট দিতে বাধা দেয়া হচ্ছিল। এমনকি গন্ডি কেটে তাদের হুমকি দেয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিলো, গণ্ডি পার করলেই মারধর করা হবে তাদের। শেষ পর্যন্ত পুলিসের অভয় দেবার পর তাঁরা ভোট দিতে গেলেন।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!