পদত্যাগ করলেন হেভিওয়েট তৃণমূল প্রাক্তন মন্ত্রী জোর জল্পনা রাজ্য জুড়ে নদীয়া-২৪ পরগনা রাজ্য August 30, 2019 রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী কৃষ্ণ নারায়ন চৌধুরী মালদহ জেলা পরিষদের মেন্টর পদ থেকে সরল ,আর এই নিয়েই জোর জল্পনা শুরু। প্রশ্ন উঠছে তিনি নিজে সরল নাকি সরতে বাধ্য হলেন। যদিও প্রাক্তন মন্ত্রীর দাবি তাকে সরানো হয়নি তিনি পদত্যাগ করেছেন। প্রসঙ্গত গতকাল বিকেল থেকেই ইংরেজবাজার পৌরসভা নিয়ে নাটক অব্যাহত। বিকেলবেলায় 15 জন কাউন্সিলর পৌরসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা জানিয়ে চিঠি পৌঁছে দেন এসডিওর কাছে। যা নিয়ে জল্পনা অব্যাহত ছিল। যদিও তার কারণ এই 15 জন তৃণমূল কাউন্সিলর কৃষ্ণেন্দু চৌধুরীর অনুগামী বলে পরিচিত। যদিও এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে কৃষ্ণেন্দুবাবু জানিয়েছিলেন তিনি এ ব্যাপারে কোন কিছু জানেন না। কিন্তু তার পর বিকেলে কৃষ্ণেন্দুবাবু পদ থেকে পদত্যাগ করেন। রাজনৈতিক মহলের মতে, নেত্রীর নির্দেশে এমন কাজ করেছেন কৃষ্ণেন্দুবাবু। যদিও কৃষ্ণেন্দু বায়ুর দাবি পাবনা জেলা পরিষদের কি কাজ সেটা পঞ্চায়েত আইন এখানে উল্লেখ নেই। যে কারণে আমি কাজ করতে পারছিলাম না .আর সেই কারণেই পদত্যাগ করেছি। এর সঙ্গে শীর্ষ নেতাদের কোনো সম্পর্ক নেই। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - এদিকে রাজনৈতিক মহলে এই নিয়ে জোর গুঞ্জন শুরু হয়েছে। তাদের মতে, কৃষ্ণ নারায়নবাবু যাই বলুক না কেন তার সঙ্গে ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষের যে একটা চাপানউতোর চলছিল সে বিষয়ে কারও অজানা নেই। আর বারবারই নেত্রীর নির্দেশ দিয়েছেন গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বন্ধ করতে কিন্তু যে কারণেই হোক গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব কিন্তু বাড়তেই চলেছে। আর সেই কারণেই কি নেত্রীর ক্ষোভ পড়েছে কৃষ্ণেন্দু বাবুর উপর। সে কারণেই তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্যহয়েছেন এই প্রশ্ন কিন্তু ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক মহলের অন্তরে। যদিও বিষয়টি ধামাচাপা দিয়ে কৃষ্ণেন্দুবাবুর দাবি কেউ তাকে জোর করেনি। আর এই নিয়ে তৃণমূল থেকে এখনো পর্যন্ত কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি কিন্তু এই নিয়ে জোর চাপানউতোর চলছে রাজ্য রাজনীতির অন্দরে। আপনার মতামত জানান -