এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > হেভিওয়েট বিজেপি প্রার্থীর রাজনৈতিক পোষ্টে পছন্দের বার্তা দিলেন হেভিওয়েট তৃণমূল সাংসদ- জল্পনা তুঙ্গে রাজনৈতিক মহলে

হেভিওয়েট বিজেপি প্রার্থীর রাজনৈতিক পোষ্টে পছন্দের বার্তা দিলেন হেভিওয়েট তৃণমূল সাংসদ- জল্পনা তুঙ্গে রাজনৈতিক মহলে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – এবারের নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে বিভিন্ন পেশা থেকে মানুষ যোগ দিয়েছেন। যার মধ্যে টলিউড অন্যতম।  একদিকে তৃণমূল অন্যদিকে বিজেপি- টলিউড তারকারা লম্বা লাইন দিয়ে দুই দলে প্রবেশ করেছেন। তৃণমূলে যেমন আগে থেকেই ছিলেন মিমি, নুসরত, দেবের মতো বড় মাপের তারকারা। ঠিক সেরকমই গেরুয়া শিবিরে এবার যোগ দিয়েছেন শ্রাবন্তী, যশ, পায়েল সহ অন্যান্যরা। তৃণমূলেও এসেছেন রাজ চক্রবর্তী, কাঞ্চন, কৌশানীর মত তারকারা। রাজনৈতিক বিভাজন এদের মাঝে এলেও এরা প্রত্যেকেই নিজেদের কর্মজগতের অত্যন্ত পরিচিত বন্ধু আর সে কথা সবার জানা।

কিন্তু রাজনৈতিক রাস্তা আলাদা হয়ে যাওয়ার পরেও বিজেপি প্রার্থী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক পোষ্টে যেভাবে মিমি এবং নুসরতের স্বামী নিখিলের যৌথ লাইক পড়ল, তা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে নেট দুনিয়ায়। একই সাথে রাজনৈতিক মহলেও শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক। অনেকেই ব্যাপারটিকে স্বাভাবিক নজরে দেখলেও রাজ্যের ভোট আবহে যখন শ্রাবন্তী রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করে পোষ্ট করেছে সোষ্যাল মিডিয়ায় তা আলাদা মাত্রা এনেছে স্বাভাবিকভাবেই। কিন্তু সেই পোস্টে লাইক দিয়েছেন যাদবপুরের তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তী- রাজনৈতিক গুঞ্জন সৃষ্টি হওয়ার জন্য যা যথেষ্ট বলে মনে করা হচ্ছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

বেহালা পশ্চিম কেন্দ্রে এবারের বিজেপি প্রার্থী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। তাঁর লড়াই শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সাথে। গতকাল শ্রাবন্তী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। আর তারপরই ইনস্টাগ্রামে তৃণমূল সরকারকে তীব্র কটাক্ষ করে একটি পোস্ট করেন। সেই পোষ্টের মাধ্যমে তিনি রাজ্য সরকারকে দুর্নীতিযুক্ত তোলাবাজ বলে অভিহিত করেন। পাশাপাশি বিজেপির পক্ষ থেকে তিনি সোনার বাংলা গড়ার সংকল্প নেন। আর শ্রাবন্তীর এহেন রাজনৈতিক পোষ্টেই লাইক দিয়েছেন মিমি, নিখিল।

অনেকেরই দাবি একই ইন্ডাস্ট্রিতে থাকার দরুণ এই সৌজন্যবোধ। কিন্তু অনেকেই আবার এর মধ্যে রাজনৈতিক সমীকরণ খুঁজে বেড়াচ্ছেন। বঙ্গ রাজনীতিতে এবার বিশেষ নজর কেড়েছে দলবদল। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে মিমি এবং নিখিলের লাইক নতুন কোন রাজনৈতিক সমীকরণ তৈরি করছে কিনা তলায় তলায়, তা নিয়ে যথেষ্ট জল্পনা চলছে। অন্যদিকে এই প্রসঙ্গে এখনো পর্যন্ত মিমি চক্রবর্তীর কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি, একই সাথে তৃণমূল শিবির থেকেও কোন মন্তব্য করা হয়নি। তবে এর পেছনে সৌজন্যবোধ না সমীকরণ বদলানোর ইঙ্গিত- কোনটি রয়েছে তা নিয়ে তুমুল সমালোচনা চলছে রাজনৈতিক মহলে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!