এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > রাজ্য সরকারের অস্বস্তি বাড়িয়ে বার হাইকোর্টে মামলা করতে চলেছেন বিজেপি সাংসদ, জেনে নিন

রাজ্য সরকারের অস্বস্তি বাড়িয়ে বার হাইকোর্টে মামলা করতে চলেছেন বিজেপি সাংসদ, জেনে নিন


লোকসভা ভোটের আগে থেকেই শাসক দল থেকে হেভিওয়েট নেতাদের যোগদান বাড়ে বিজেপি দলে। তাদের মধ্যে মুকুল রায়, অর্জুন সিং অন্যতম নাম। অর্জুন সিং হলেন ভাটপাড়ার প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ। তার বিজেপিতে যোগদানের পর থেকেই স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব ভাটপাড়ায় ঘটিয়ে চলেছে একের পর এক অশান্তি শাসকদলের উস্কানিতে।

ভাটপাড়ায় এখন চলছে বদলার রাজনীতি। মনে করছেন ভাটপাড়ার বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং। লোকসভা ভোটের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং এর জিতে যাওয়া ভাটপাড়ার জনগণকে বেশ বেকায়দায় ফেলেছে। বর্তমান তৃণমূল সরকারের প্রতি অভিযোগ, ভাটপাড়ার পুর উন্নয়নের কাজ পুরোপুরি স্তব্ধ করে রেখেছে রাজ্য সরকার। আর তার জেরেই হাইকোর্টে মামলা করতে চলেছেন বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং

অভিযোগ, রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে ফেলে ভাটপাড়া পৌরসভা এলাকার জনগণকে রীতিমত সমস্ত রকম পরিষেবা দেওয়া বন্ধ হয়ে গেছে। পরিষেবা ও উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ সমস্ত টাকা রাজ্য সরকার উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আটকে দিয়েছে বলে দাবি, ভাটপাড়া পৌরসভার চেয়ারম্যান সৌরভ সিংয়ের।

এর প্রতিবাদে সোমবার ভাটপাড়া পুরসভায় পুরসেবা দেওয়ার তাগিদে অর্জুন সিং নিজেই পথে নামেন। শুরু করেন, রাস্তা ঝাঁট দেওয়া এবং ময়লা ফেলা। যা দেখে এলাকার মানুষ রীতিমত চমকে যায়। আজ এই এলাকায় দাঁড়িয়ে অর্জুন সিং রীতিমতো শাসক দলকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, ভাটপাড়া পুরো সেবা চালু না হলে তিনি সরাসরি হাইকোর্টে যাবেন রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

লোকসভা ভোটে অর্জুন সিং এর কাছে শাসক দলকে রীতিমত পরাজয় স্বীকার করতে হয়েছে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে। নিজের নামকে রীতিমতো অক্ষত রাখেন অর্জুন সিং ভোটে সুবিশাল জয়লাভের পর। পাশাপাশি ব্যারাকপুর লোকসভা, ভাটপাড়া বিধানসভা, ভাটপাড়া পৌরসভা, পৌরসভা ও ব্যারাকপুরে বেশক’টি পঞ্চায়েত অর্জুন সিং এর নেতৃত্বে বিজেপি দল দখল করে নেয়।

তবে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের দাবি, বদলার রাজনীতি যত চলবে ততই মানুষের থেকে বিচ্ছিন্ন হবে শাসক দল। কারণ বদলার রাজনীতি করতে গিয়ে যদি জনপরিষেবা না দেওয়া যায়, তাহলে জনগণ বিক্ষুব্ধ হবে। সে ক্ষেত্রে শাসক দলের সাথে তাদের দূরত্ব বাড়বে বৈ কমবে না।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!