এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > করোনা আবহেই গোষ্ঠীসংঘর্ষে অগ্নিগর্ভ হুগলি! বিজেপি সাংসদকে এলাকাতেই ঢুকতে দিল না পুলিশ

করোনা আবহেই গোষ্ঠীসংঘর্ষে অগ্নিগর্ভ হুগলি! বিজেপি সাংসদকে এলাকাতেই ঢুকতে দিল না পুলিশ

ভদ্রেশ্বরে গতকাল দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ হয় যে কারণে রবিবার রাত থেকে ১৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।আর আজ সেখানে যাচ্ছিলেন এদিন ওই এলাকায় হুগলির বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় ,কিন্তু মানকুণ্ডু জ্যোতির মোড় থেকে রাজ্য বিজেপির মহিলা মোর্চার সভানেত্রীলকেটকে ফিরিয়ে দেয় পুলিশ। যার জেরে বিজেপি সাংসদ প্রশাসনের উপর ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন ।

জানা যাচ্ছে, সকল থেকেই উত্তেজনা ছড়াচ্ছিল তেলিনিপাড়া এলাকায়। বিকেলের পর তা ব্যোপক আকার ধারণ করে আর সন্ধে নামতেই শুরু হয় বোমাবাজি। একাধিক বাড়িতে ভাঙচুর সহ বেশ কয়েকটি দোকানে অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটে। এরপর পরিস্থিতি হাতড়ে বাইরে চলে যাওয়ায় চন্দননগর কমিশনারেটের বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে উপস্থিত হয়। কিছুক্ষন পর পুলিশের সাহায্যে এলাকা শান্ত হয়।তবে রাতভর এলাকায় রুটমার্চ করে পুলিশ। সোমবার সকালে ওই এলাকা পরিদর্শনে যান চন্দননগরের পুলিশ কমিশনার হুমায়ুন কবীর।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

 

কিন্তু দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষের অনেকে আহত হন। বর্তমানে তারা ভদ্রেশ্বর পুরসভা পরিচালিত অঙ্কুর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আজ সকাল থেকে নতুন করে উত্তেজনা না ছড়ালেও এলাকার পরিস্থিতি থমথমে যার জেরে এখনো মোতায়েন রয়েছে বিরাট পুলিশবাহিনী।

এদিকে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে তেলিনিপাড়া এলাকায় হুগলির সাংসদ লকেট চ্যাটার্জী রওনা হয়েছিলেন। কিন্তু মানকুণ্ডু জ্যোতির মোড়ে তাঁকে পুলিশ আটকে দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এই নিয়ে বিজেপি সাংসদের বলেন, ‘করোনা ধরা পড়ার পরও একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর লোকজন কোয়ারেন্টাইনে যেতে চাইছে না। প্রশাসন তাহলে কী করতে আছে! এটা কি মগের মুলুক নাকি!’

তাঁর গাড়ি আটকানো নিয়ে সাংসদ বলেন, ‘আমি ওই এলাকায় উত্তেজনা ছড়াতে আসিনি। ওই এলাকায় ঢুকতামও না। শুধু পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমায় সেটাও করতে দিল না।’

পাল্টা তৃণমূলের হুগলি জেলা সভাপতি দিলীপ যাদব বলেন, ‘একটা ঘটনা ঘটেছে। সঙ্গে সঙ্গে প্রশাসন ব্যবস্থা নিয়েছে। এটা নিয়ে কেউ যদি ভাবেন যে, রাজনীতির নামে এই উত্তেজনাকে আরও বাড়াবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসন তা হতে দেবে না”

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!