এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > হুহু করে বাড়ছে সংক্ৰমন! আটকাতে মরিয়া প্রশাসন সামনের সপ্তাহ থেকে নতুন নিয়ম করতে চলেছে চালু!

হুহু করে বাড়ছে সংক্ৰমন! আটকাতে মরিয়া প্রশাসন সামনের সপ্তাহ থেকে নতুন নিয়ম করতে চলেছে চালু!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – যত দিন যাচ্ছে, ততই করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে সকলকে সচেতন এবং পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন থাকার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কথা বলা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এমতাবস্থায় করোনা আক্রান্ত রোগীদের নিয়ে নয়া নির্দেশ দিল কলকাতা পৌরসভা।

সূত্রের খবর, পৌরসভার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা শহরের করোনা আক্রান্ত রোগীর ব্যবহৃত সামগ্রী এবার থেকে পৌরসভার হলুদ ডাস্টবিনে ফেলতে হবে। অর্থাৎ সামাজিক সংক্রমণ যাতে বৃদ্ধি না পায়, তার জন্য কলকাতা পৌরসভার পক্ষ থেকে এই উদ্যোগ নেওয়া হল বলে মনে করা হচ্ছে।

জানা গেছে, আগামী সপ্তাহ থেকে এই কলকাতার বিভিন্ন জনবহুল এলাকায় হলুদ রঙের ডাস্টবিন চালু হয়ে যাবে‌। যেখানে করোনা আক্রান্ত রোগীদের মাস্ক, গ্লাভস সহ নানা সামগ্রী ফেলতে হবে। অর্থাৎ অন্য কোনো ডাস্টবিনে যে করোনা আক্রান্ত রোগীদের কোনো সামগ্রী ফেলা যাবে না, তা জানিয়ে দিচ্ছে কলকাতা পৌরসভার।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এক্ষেত্রে করোনা আক্রান্ত রোগীদের এই সমস্ত বর্জ পদার্থ সরঞ্জামের জন্য ডাস্টবিন পিছু দৈনিক 500 টাকা এবং কোয়ারেন্টাইন সেন্টার পিছু দৈনিক 1400 টাকা কলকাতা পৌরসভার পক্ষ থেকে বহন করা হবে। এদিন এই প্রসঙ্গে কলকাতা পৌরসভার প্রাক্তন মেয়র তথা প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম বলেন, “শহরবাসীকে অনুরোধ করছি সবাই মাস্ক, গ্লাবস হলুদ পাত্রে ফেলুন। যারা হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন, তারা প্যাকেট করে তাদের ব্যবহৃত সামগ্রী ওই পাত্রে ফেলে আসুন‌। নতুবা বেসরকারি সংস্থাকে নিজেদের খরচে বাড়ির বর্জ্য সরানোর ব্যবস্থা করতে হবে।”

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বার্তা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কেননা এক নোংরা পাত্রে যদি করোনা রোগীদের সরঞ্জাম মিশে যায়, তাহলে সেখান থেকে সংক্রমণ আরও দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই কলকাতায় যখন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, তখন সাবধানতা এবং সচেতনতা পালন করতে পৌরসভার পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হল বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞরা। এখন সাধারণ মানুষ কতটা পৌরসভার এই আহ্বানে সাড়া দেয়, তার দিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!