এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > OMG! ইলিশ খেলেই রুখে দেওয়া যাবে করোনা সংক্রমণের ভয়? সামনে এল চমকে দেওয়া নতুন গবেষণার তথ্য!

OMG! ইলিশ খেলেই রুখে দেওয়া যাবে করোনা সংক্রমণের ভয়? সামনে এল চমকে দেওয়া নতুন গবেষণার তথ্য!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- করোনার ঘায়ে কুপোকাত বিশ্ব। বিশ্বের আধুনিকতম চিকিৎসা ব্যবস্থাও হার মেনেছে এর কাছে। করোনার ভ্যাকসিন তৈরি করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাবড় তাবড় বিজ্ঞানীদের। অন্যদিকে সকলের সব আশায় জল ঢেলে দিব্যি নিজের তাণ্ডব অব্যাহত রেখেছে করোনা। তবে সম্প্রতি গবেষণায় উঠে এসেছে মাছ খেলে নাকি অনেকটাই আটকানো যাচ্ছে করোনা ভাইরাসকে। আরে বিশ্বাস করছেন না তো! আরে খোদ চিকিৎসকরাই স্বীকার করে নিয়েছেন এই কথা। তবে যে সে মাছ খেলে মোটেই হবে না। সে মাছ হতে হবে গুণাগুণ সম্পন্ন। আর সেটা যদি হয়, আপনার প্রিয় ইলিশ! তাহলে তো স্বাদে, গন্ধে, না না গুণে একেবারে ভরপুর।

সম্প্রতি আন্তর্জাতিক এক সায়েন্স জার্নালে দেখা গিয়েছে ওমেগা থ্রি, ফ্যাটি অ্যাসিড করোনা রোগীর আইসিইউ নির্ভরতা অনেকটাই কমিয়ে দেয়। ডাক্তারদের মতে, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের মধ্যে আইকোসাপেনটানয়েক অ্যাসিড বা ইপিএ এবং ডকোসাহেস্কানয়েক অ্যাসিড বা ডিএইচএ রয়েছে। আর সেটাই কিন্তু আসল। একটা ১ কেজির ইলিশ মাছে প্রায় ১১.৮৩ শতাংশ ইপিএ ডিএইচএ থাকে। শরীরে প্রবেশ করে এনজাইমের সঙ্গে মিশে এই ইপিএ এবং ডিএইচএ অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি দু’টি উপাদান সৃষ্টি করে। যাদের মধ্যে একটি হল আইকোস্যানয়েডস আর অন্যটি হল কিছু লিপিড ম্যাডিয়েটর। যেমন রিসলভিনস, মারেসিনস ইত্যাদি। এবার কথা হচ্ছে, এগুলোর কাজ হল শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

দেখা গেছে গত ৪৫ দিনে রাজ্যে আইসিউয়ের সংখ্যা ২৫০টি বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু তাতে কোনো উপকার হয়নি। কারণ, গত ৪৫ দিনে এমন রোগীই বেশি এসেছে যাঁদের শ্বাসকষ্ট এতটাই যে আইসিইউ-এর বাইরে তাদের রাখা যাচ্ছে না। অন্যদিকে, একই রোগের একজনের জায়গা হয়েছে আইসিইউ-তে আর অন্যজন দিব্যি আছেন হোম কোয়ারেন্টাইনে। তবে ব্যাপারটা কি? দেখা গিয়েছে, যার শরীরে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের পরিমাণ যথেষ্ট আছে, তাকে ভাইরাস অতটাও কাবু করতে পারছে না।

যদিও ফুড সাপ্লিমেন্ট হিসাবে বিভিন্ন সংস্থার ওমেগা-৩ বাজারে পাওয়া যায়। তবে গবেষকদের মতে, সেই ফুড সাপ্লিমেন্টের থেকে বেশি কার্যকর সরাসরি এমন খাবার খাওয়া যার মধ্যে ওমেগা-৩ রয়েছে। যার মধ্যে প্রথম স্থানেই রয়েছে ইলিশ। এছাড়া স্যামন, টুনা, সার্ডিন মাছেও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। তবে সামান্য পরিমাণে। ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করছে। ফলে সেটাই ম্যাজিকের মতো কাজ করছে রোগীর ওপর। এছাড়া হার্টের জন্যও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড অত্যন্ত উপকারী। হৃদযন্ত্র বিকল হওয়ার ক্ষেত্রে অনেকটাই আটকে দিতে পারে এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। তাই ভবিষ্যতে এটা নিয়েও যে করোনা পরীক্ষার ট্রায়াল হবে না, সেটা কে বলতে পারে!

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!