এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > ভারত-চীন সংঘর্ষ করে জনপ্রিয়তা বাড়ছে নরেন্দ্র মোদির! সমীক্ষা ঘিরে চাপে বিরোধীরা!

ভারত-চীন সংঘর্ষ করে জনপ্রিয়তা বাড়ছে নরেন্দ্র মোদির! সমীক্ষা ঘিরে চাপে বিরোধীরা!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – 2014 সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় বসার পর থেকেই প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদী বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, দেশের প্রতি যদি কোনো শক্তি আঘাত আনে, তাহলে তিনি ছেড়ে কথা বলবেন না। ভারতীয় সেনা পুলওয়ামার ঘটনায় পাকিস্তানকে পাল্টা জবাব দিয়ে নরেন্দ্র মোদি সরকার বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, আঘাত করলে প্রত্যাঘাত হবে।

আর এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যে ভারত-চীন সংঘর্ষ ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে সীমান্ত। যেখানে দুই সেনাবাহিনীর লড়াইয়ে প্রাণ হারাতে হয়েছে ভারতের 20 জন জওয়ানকে। আর এই ঘটনার পরই ভারতের পক্ষ থেকে চীনের বিরুদ্ধে বদলা নেওয়ার কথা শোনা গেছে। তবে আদ্যপ্রান্ত দেশভক্ত বলে পরিচিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চীনকে ছেড়ে দেবেন না বলে বিভিন্ন মহলে খবর রটতে শুরু করলে এবার সেই নরেন্দ্র মোদির প্রতি সমর্থন যে দেশের মানুষের অনেকটাই বৃদ্ধি পেল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় সেই ব্যাপারটি উঠে এসেছে। জানা গেছে, সি-ভোটারের সমীক্ষায় চীন-পাকিস্তানের থেকেও ভারতের বড় শত্রু বলে মনে করছেন 68.3 শতাংশ ভারতীয়। অন্যদিকে ভারতের 60 শতাংশ মানুষ মনে করছেন, ভারতের থেকে‌ এখনও পর্যন্ত চীন উপযুক্ত জবাব পায়নি। আর এর পরেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বর্তমানের জনসমর্থন যে অনেকটাই বেড়েছে, তা সেই সমীক্ষায় উঠে এসেছে।

 

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

 

জানা গেছে, সি ভোটারের সমীক্ষা অনুযায়ী দেশের প্রায় 73.5 শতাংশ মানুষ মোদি সরকারের ওপর আস্থা রেখেছেন। এক্ষেত্রে চীনকে জবাব দেওয়ার প্রশ্নে নরেন্দ্র মোদির ভূমিকা যে অপরিহার্য, তা এই সমীক্ষাতেই স্পষ্ট বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। যার ফলে বিরোধীদের পক্ষ থেকে নরেন্দ্র মোদীর চীনকে জবাব দেওয়া নিয়ে যতই প্রশ্ন তোলা হোক না কেন, ভারতবর্ষের মানুষ যে এই ব্যাপারে নরেন্দ্র মোদীর পাশেই দাঁড়াচ্ছেন, তা কার্যত স্পষ্ট হয়ে গেল।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পুলওয়ামার ঘটনার পরও নরেন্দ্র মোদী যেভাবে দেশভক্ত হিসেবে কাজ করেছেন, তাতে দেশের মানুষ সন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন। দেশের প্রতি আঘাত হানলে যে ভারতবর্ষের বর্তমান বিজেপি সরকার কাউকে ছেড়ে দেবে না, তা প্রমাণ হয়ে গিয়েছিল। আর এবার ভারত-চীন সংঘর্ষে কুড়ি জওয়ানের মৃত্যুর পর সেই প্রধানমন্ত্রীর প্রতি দেশের মানুষের সমর্থন আরও বেড়ে গেল। যার ফলে বিজেপি অনেকটাই লাভবান হবে এবং চাপে পড়বে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!