এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > চেয়ার ছোঁড়াছুঁড়ি থেকে হাতাহাতি – প্রবল গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ভেস্তেই গেল বিজেপির কর্মী সম্মেলন!

চেয়ার ছোঁড়াছুঁড়ি থেকে হাতাহাতি – প্রবল গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ভেস্তেই গেল বিজেপির কর্মী সম্মেলন!

গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে ভেস্তে গেল কর্মী সম্মেলন। সম্মেলনের মাঝেই দুই কর্মী চেয়ার ছুঁড়ে প্রায় মারামারি পর্যায়ে নিয়ে গেলেন গোষ্ঠীদ্বন্দ্বকে। হ্যাঁ,বুধবার বিজেপির দুই গোষ্ঠীর কোন্দলের জেরেই তেহট্ট বিধানসভা এলাকার জেলা পরিষদের ৮ ও ৯নম্বর আসনের বিজেপির কর্মী সম্মেলন ভেস্তে গেল।

দুই গোষ্ঠীর মধ্যে রীতিমত ধস্তাধস্তি, চেয়ার ছোঁড়াছুঁড়ি থেকে শুরু করে হাতাহাতি পর্যন্ত হয়। এমনকি ঘটনার জেরে বিজেপি নেত্রী যূথিকা হালদারের মাথা ফেটে যায়। দলের সাংগঠনিক নদীয়া জেলা উত্তরের সভাপতি মহাদেব সরকারের সামনে পুরো ঘটনা ঘটে।

বিজেপি কর্মীদের একাংশের দাবি, মহাদেববাবু সম্মেলন শেষ না করেই সেই স্থান ছেড়ে চলে যান। এই প্রসঙ্গে বিজেপির ৯নম্বর জেলা পরিষদের মণ্ডল সভাপতি জয়ন্ত বিশ্বাস বলেন,” আমি গত দেড় বছর ধরে এই মণ্ডলের সভাপতি।

পঞ্চায়েত নির্বাচনের পরে হঠাৎই আমাকে বা কর্মীদের না জানিয়ে জেলা সভাপতি মহাদেব সরকার সুজিত পালকে সভাপতি করে দেন। তাঁকে সভাপতি করার বিষয়টি আমাদের কর্মীরা মেনে নেয়নি। ৮নম্বর জেলা পরিষদ মণ্ডলেও একই ঘটনা ঘটেছে। আমরা এই অবৈধ সভাপতি নিয়োগের প্রতিবাদ করায় কিছু বিজেপি কর্মী ও এবিভিপির কিছু ছাত্র আমাদের কর্মীদের মারধর শুরু করে। তারাই চেয়ার ছুঁড়ে মারামারি করে। আর তার ফলে আমাদের এক মহিলা সদস্যের মাথা ফেটে যায়। ”

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

 

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

অন্যদিকে মহাদেববাবু বলেন, “এদিন আমাদের রথযাত্রা নিয়ে সভা ছিল। সভা ঠিকঠাকই হয়েছে। আমি বেরিয়ে আসার সময় কিছু মদ্যপ বহিরাগত আলাদা করে বসতে চাওয়ায় আমাদের ছেলেরা তা প্রতিহত করেছে। ওই মধ্যপ আমাদের রথযাত্রা পণ্ড করার জন্য এই ঘটনা ঘটিয়েছে।”ঘটনার জেরে এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!