ভোট মিটতেই রতুয়াতে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব চরমে, বোমার আঘাতে শিশু-কিশোর সহ আহত 10 মালদা-মুর্শিদাবাদ-বীরভূম রাজ্য April 25, 2019 নির্বাচন চলাকালীন নানা মহল থেকে নানা আশঙ্কা করা হলেও সেই ভাবে বড়োসড়ো তেমন কোনো গন্ডগোলের ঘটনা ঘটেনি। তবে গন্ডগোলটা ঘটল ঠিক নির্বাচন সমাপ্ত হওয়ার পরেই। আর যাকে কেন্দ্র করে এখন উত্তপ্ত মালদহ। সূত্রের খবর, গত মঙ্গলবার রাজ্যের অন্যান্য কেন্দ্রের সঙ্গে তৃতীয় দফায় মালদহের দুই লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন ছিল। আর সেদিন ভোট পর্ব শেষ হতে না হতেই শাসকদলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে উত্তপ্ত হতে দেখা গেল এলাকা। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - জানা গেছে, মঙ্গলবার মালদহের রতুয়ার ভগবানপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ তৈরি হয়। এক দিকে স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য আব্দুস সাত্তার এবং অন্যদিকে নজরুল ইসলামের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে ও বোমাবাজিতে দু পক্ষের অন্তত 10 জন আহত হন। আর এই আহতদের মধ্যে 5 বছরের একটি শিশু এবং একটি কিশোর রয়েছে। যাদের প্রত্যেককেই চিকিৎসার জন্য সামসি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কিন্তু যেখানে বিরোধীদের উত্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেখানে কেন শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস তাদের নিজেদের দ্বন্দ মেটাতে পারছে না? এদিন এই প্রসঙ্গে স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য আব্দুস সাত্তার বলেন, “নজরুল গোষ্ঠীই বোমা নিয়ে হামলা করেছে।” কিন্তু নজরুল ইসলামকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। ও এখন কংগ্রেস করে বলে পাল্টা জানিয়েছেন রতুয়া 1 ব্লকের চেয়ারম্যান মহম্মদ হেসামুদ্দিন। অন্যদিকে ক্ষেত্রে তিনি তৃণমূলই করেন। বিরুদ্ধ গোষ্ঠীই প্রথমে হামলা চালিয়ে তার স্ত্রীর হাত ভেঙে দিয়েছে এবং তার মেয়েকে জখম করেছেন বলে জানান সেই নজরুল ইসলাম। সব মিলিয়ে এবার ভোট পর্ব মিটতে না মিটতেই মালদহের রতুয়াতে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠল এলাকা। আপনার মতামত জানান -