এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > কবে থেকে হুগলিতে স্বাভাবিক হবে ইন্টারনেট পরিষেবা, হাই কোর্টে কি জানাল রাজ্য!

কবে থেকে হুগলিতে স্বাভাবিক হবে ইন্টারনেট পরিষেবা, হাই কোর্টে কি জানাল রাজ্য!


একেই লকডাউনে রাজ্য জুড়ে বন্ধ সমস্ত কিছু। এর সাথে বন্ধের তালিকায় নতুন করে যোগ হলো ইন্টারনেট পরিসেবা। জানা গেছে নির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়াই ১২ ই মে দুপুর থেকে ১৭ ই মে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত হুগলি জেলার বেশ কিছু জায়গাতে বন্ধ রাখা হয় ইন্টারনেট পরিসেবা। বিষয়টি নিয়ে আইনজীবী সৌমাভ মুখোপাধ্যায় কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বলে বলে জানা গেছে।

লকডাউনের মধ্যে ইন্টারনেট – এর মাধ্যমেই মানুষ নানা রকমের কাজ করছেন। এমনকি ডাক্তার বা অ্যাম্বুলেন্সের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম হিসাবে ইন্টারনেটকেই বেছে নিচ্ছে জনসাধারণ। এমন পরিস্থিতিতে নির্দিষ্ট কোনো কারণ না দেখিয়ে ইন্টারনেট পরিসেবা বন্ধ করায় বেশ কড়া ভাবেই অভিযোগ তোলেন আইনজীবী সৌমাভ মুখোপাধ্যায়। জনসাধারণের বেঁচে থাকার অধিকার ক্ষুন্ন করা হয়েছে এমনই অভিযোগ তিনি হুগলি জেলাশাসকের বিরুদ্ধে আনেন বলে সূত্রের খবর মারফত জানা গেছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

জনস্বার্থ বিঘ্নিত হ‌ওয়ার অভিযোগ নিয়েই তিনি কোর্টের দ্বারস্থ হন বল জানা গেছে। তবে ফল হিসাবে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছেন বলে জানা গেছে।সূত্রের খবর শুক্রবার মামলাটি কোর্টে শুনানির জন্য তোলা হয়। এক্ষেত্রে রাজ্যের কি বক্তব্য আছে তা শনিবার সকালে রাজ্যের তরফ থেকে জানাতে হবে। এমনটাই ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলকে নির্দেশ দিয়েছেন বলে ওই আইনজীবী এদিন জানান।

শুক্রবার মামলাকারীদের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে কোন জবাব না দিতে পারলেও শনিবার ফের ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে মামলার জরুরিভিত্তিক শুনানিতে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত জানান, হুগলির যে অংশে অশান্তি ও হিংসার কারণে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছিল সেখানকার পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক ও প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তাই গোটা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে রবিবার ওইসব এলাকার ইন্টারনেট পরিষেবা স্বাভাবিক করে দেওয়া হবে।

পাশাপাশি তিনি আরও জানান, গুজব থেকে যাতে পরিস্থিতির আরও অবনতি না হয় সেই জন্যই রাজ্য সরকারের তরফে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। যদিও প্রধান বিচারপতি টিবি রাধাকৃষ্ণন ও অরিজিত্‍ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ মামলাটি এখনই নিষ্পত্তি করেননি। আগামী শুক্রবার ফের মামলাটির শুনানি হবে বলে জানা গিয়েছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!