জল্পনা বাড়িয়ে সিএএ নিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলো কেন্দ্র জাতীয় বিজেপি বিশেষ খবর রাজনীতি June 15, 2021 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গত ২০১৯ সালের শেষদিকে সংসদের উভয় কক্ষে সিএএ বিল তোলা হয়। একাধিক চাপানউতোরের পর এই বিল পাস হয় সংসদের উভয় কক্ষে। সে সময় থেকেই সিএএ নিয়ে একাধিক বিরোধী দলের প্রতিবাদ শুরু হয়। এরপর সিএএ নিয়ে প্রতিবাদ শুরু হয় পশ্চিমবঙ্গ, অসমের মতো বেশ কিছু রাজ্যে। এরপর গত ২৮ সে মে এ বিষয়ে একটি বিশেষ নির্দেশিকা জারি করা হয়েছিল কেন্দ্রের পক্ষ থেকে। কেন্দ্রের এই ঘোষণার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন দায়ের করা হয়। এবার এই প্রেক্ষিতে সিএএ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে বিশেষ বক্তব্য রেখেছে কেন্দ্র সরকার। প্রসঙ্গত, গত ২৮ সে মে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে একটি বিশেষ নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। যে নির্দেশিকায় দেশের মোট ৫ টি রাজ্যের ১৩ জন জেলার কালেক্টরকে প্রতিবেশী দেশ থেকে আসা হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, পারসী, খ্রিস্টান শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এই রাজ্যগুলি হলো গুজরাট, পাঞ্জাব, রাজস্থান, ছত্রিশগড় ও হরিয়ানা। কেন্দ্রের এই নির্দেশ দেবার পর এর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন দায়ের করা হয়েছিল। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - এরপর সুপ্রিমকোর্ট কেন্দ্রের কাছে প্রশ্ন করেছিলো যে, কেন্দ্রের এই নির্দেশ কি দেশে সিএএ চালুর প্রথম পদক্ষেপ? এ বিষয়ে কেন্দ্র নিজের অবস্থান স্পষ্ট ভাবে জানাক। সুপ্রিমকোর্টের এই প্রশ্নের উত্তরে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, এই ঘোষণার সঙ্গে সিএএর কোনো সম্পর্ক নেই। মূলত স্থানীয় বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন যাতে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে, সেজন্য এই নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিমকোর্টে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, ভারতীয় দণ্ডবিধির সেকশন ১৬ ধারা অনুসারে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এই ধারা অনুযায়ী, নাগরিকত্বর ক্ষেত্রে রাজ্যকে কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা দেওয়া হয়। গত ২০১৬ সালেও এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছিল কেন্দ্রের পক্ষ থেকে। এর সঙ্গে সিএএর কোন সম্পর্ক নেই। আপনার মতামত জানান -