এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > চাকরি > রাজ্যবাসীর জন্য বড়সড় সুখবর! দুর্গাপুজা মিটলেই বড়সড় কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা মুখ্যমন্ত্রীর?

রাজ্যবাসীর জন্য বড়সড় সুখবর! দুর্গাপুজা মিটলেই বড়সড় কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা মুখ্যমন্ত্রীর?


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – করোনা ভাইরাস ও লকডাউনের কারণে বেকার যুবক যুবতীদের কর্মসংস্থানের কি হবে, তা নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন সকলে। আদৌ আগামী কয়েক বছর ধরে চাকরির কোনো দিশা রাজ্যে খুলবে কিনা, তা বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে সকলের কাছে।

তবে দুর্গাপুজোর পরেই যে রাজ্যে শিল্পের নতুন দিশা দেখা দেবে এবং তার ফলে বেকার যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থান হবে, তা নিয়ে এবার আশার কথা শোনাল রাজ্য সরকার। সূত্রের খবর, মহম্মদবাজারের দেউচা-পাচামি কয়লা শিল্পের প্রাথমিক কাজের ব্যাপারে বৃহস্পতিবার মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক হয় সেখানকার গ্রামবাসীদের। যেখানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিদ্যুৎ উন্নয়ন নিগমের ম্যানেজিং ডিরেক্টর, রাজ্যের ভূমি রাজস্ব দপ্তরের কমিশনার সহ অন্যান্যরা। আর সেখানেই কয়লা শিল্প করার ব্যাপারে প্রাথমিকভাবে সবুজ সংকেত পাওয়া যায়।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর এর ফলেই শিল্প হলে এখানে ব্যাপক কর্মসংস্থান হবে বলে আশা প্রকাশ করছেন সকলে। সূত্রের খবর, খবর এদিন দুপুর 12 টা 15 মিনিটে রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা এবং অন্যান্য কর্তারা দেউচা গৌরাঙ্গিনী উচ্চ বিদ্যালয়ে উপস্থিত হন। সেখানে প্রশাসনের সঙ্গে এই গ্রামের 20 জন বাসিন্দা বৈঠক করেন। এদিন গ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে বৈঠকে উপস্থিত আদিবাসী নেতা রবিন সোরেন বলেন, “কিভাবে কয়লা শিল্প হবে, তা নিয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। সরকারের কথা আমরা গ্রামের মানুষের সঙ্গে আলোচনা করব। তারপর সিদ্ধান্ত নেব। তবে প্যাকেজ ও পুনর্বাসন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আদিবাসীদের স্বার্থ যদি সুরক্ষিত না থাকে, তাহলে আন্দোলন হবে।”

এদিকে এই বৈঠকের পর রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা বলেন, “করোনার ফলে প্রায় তিন, চার মাস ধরে উন্নয়নমূলক কাজ করা বন্ধ ছিল। কিন্তু রাজ্য সরকার এবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, করোনার বিরুদ্ধে যেমন যুদ্ধ চলবে, তেমনই উন্নয়নমূলক কাজ হবে। এইখানে কয়লা শিল্প সরকার নিজেই করবে। এখানে মাঝে কোনো ব্যবসায়ী থাকবে না। প্রাকৃতিক সম্পদ মানুষের স্বার্থে কিভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে, সেই স্বার্থেই আমরা বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেছি। এখানকার কয়লা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনের জন্য দেওয়া হবে।”

আর একবার যদি শিল্প করা সম্ভব হয়, তাহলে ব্যাপক কর্মসংস্থান হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যার ফলে করোনা ভয়াবহতার মধ্যে এবার দুর্গা পুজোর পরে এই শিল্প গড়ার উদ্যোগ নেওয়া হলে, রাজ্যের বেকার যুবক-যুবতীদের মুখে হাসি ফুটবে বলেই আশা বিশেষজ্ঞদের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!