এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > জোট সরকারের শপথ গ্রহণের বিরোধীদের ভিড়, তবে জাতীয় রাজনীতিতে বিরোধী জোটের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন!

জোট সরকারের শপথ গ্রহণের বিরোধীদের ভিড়, তবে জাতীয় রাজনীতিতে বিরোধী জোটের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন!


শুরুটা হয়েছিল 2019 সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে। দ্বিতীয়বারের জন্য মোদি সরকার যাতে কেন্দ্রের ক্ষমতায় না আসে তার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন বিরোধী দলের নেতা-নেত্রীরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সীতারাম ইয়েচুরি, সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী থেকে সমস্ত নেতা নেত্রীরা চেষ্টা করেছিলেন বিজেপিকে আটকাতে পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছিল যে, বিরোধীদের যে কোনো অনুষ্ঠানে সমবেত বিরোধী দলের নেতা-নেত্রীদের উপস্থিত হয়ে বিজেপি বিরোধীতার ডাক দিতে দেখা যেত।

তবে তা সত্ত্বেও লোকসভা নির্বাচনে সারা ভারতবর্ষে বিজেপির সাফল্যকে রুখতে পারেনি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। কিন্তু বর্তমানে দ্বিতীয়বারের জন্য ভারতবর্ষের মসনদে বিজেপি এলেও সেভাবে একত্রিত হতে দেখা যাচ্ছিল না বিরোধীদের। তবে সম্প্রতি একের পর এক রাজ্যে ক্ষমতা হারাতে শুরু করেছে ভারতীয় জনতা পার্টি।

মহারাষ্ট্রের পর ঝাড়খন্ডের ক্ষমতাও গেছে বিরোধী জোটের দখলে। আর এই পরিস্থিতিতে দীর্ঘদিন আগে কুমারস্বামীর শপথ গ্রহণের যে বিরোধী ঐক্যের ছবি ধরা পড়েছিল, আজ হেমন্ত সোরেনের শপথগ্রহণের সেই ছবিই ধরা পড়ল বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তবে আজ ঝাড়খন্ডে রাহুল গান্ধী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়রা একমঞ্চে বসলেও তা কি সাময়িক! এই প্রশ্নই এখন উঠতে শুরু করেছে বিভিন্ন মহলে। কেননা অতীতেও বিরোধী জোটের তৎপরতা লক্ষ্য করা গিয়েছে। কিন্তু যত সময় গেছে, ততই সেই বিরোধী জোটের মধ্যে ফাটল দেখা দিয়েছে। তাই সেদিক থেকে জাতীয় রাজনীতিতে বিরোধী জোট কতটা কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে সরব হতে পারে! তা অবশ্যই দেখার বিষয় বলে মনে করছে একাংশ।

কেননা যদি বিরোধী জোট একটি নির্দিষ্ট রাজ্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে তাহলে তা সারাদেশে সাফল্য পাবে না। তাই সেদিক থেকে ঝাড়খন্ডের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে সমস্ত বিজেপি বিরোধী দলের নেতা-নেত্রীরা একমঞ্চে থাকলেও, এখন তারা একযোগে বিজেপির বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে কতটা সক্ষম হন! সেদিকেই নজর থাকবে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!