মতামত প্রকাশের জন্য কঙ্গনা রানাওয়াতের মৌলিক অধিকার রয়েছে বলে রায় দিল কোর্ট অন্যান্য বিনোদন December 23, 2020 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – পান থেকে চুন খসলেই আজকাল যুদ্ধং দেহি মূর্তি ধরেন কঙ্গনা রানাওয়াত। সেখানে বলিউড হোক কি রাজনীতির ময়দান, তাঁর মন্তব্য করা বাঞ্ছনীয়। এমন পরিস্থিতিতে এর প্রভাবও কম সইতে হয়নি অভিনেত্রীকে। কিন্তু নিজের স্বভাব থেকে সরে আসতে নারাজ তিনি। এত কমে যে তিনি দমে যাওয়ার পাত্রী নন, সেটাই প্রমাণ করেছেন বারবার। সেখানে সম্প্রতি বোম্বে হাইকোর্ট অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতের বিরুদ্ধে আপত্তিকর আপত্তিজনক টুইট করার জন্য অভিযোগ এনেছিল বলে জানা যায়। সেখানে সোমবার এই ফৌজদারি আবেদনের শুনানি করে জানান হয়েছে যে অভিনেত্রীর একটি টুইটার অ্যাকাউন্ট রয়েছে এবং সেখানে তাঁর মতামত প্রকাশ করার পূর্ণ অধিকার রয়েছে। বস্তুত, এর আগে মুম্বাই হাইকোর্টে অভিযোগ করেছিলেন আলী কাশিফ খান দেশমুখ নামের ওই ব্যক্তি। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - তাঁর বক্তব্য অনুসারে আদালতকে জানান হয়েছিল যে, কঙ্গনা রানাওয়াতের টুইট তাঁর জীবনে ব্যক্তিগত আঘাত সৃষ্টি করছে এবং তাঁর মৌলিক অধিকার ভঙ্গ করছে। এই অভিযোগের ভিত্তিতেই বিচারপতি এস এস শিন্ডে এবং বিচারপতি এমএস কর্ণিকের একটি ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি করে। সেখানে মহারাষ্ট্র সরকারের আইনজীবী স্পষ্ট জানান যে, সাংবিধানিক অধিকার এবং সাংবিধানিক প্রতিকার পৃথক। তাই তাঁর মতে, এই আবেদনটি জনস্বার্থ মামলা-মোকদ্দমার (পিআইএল) রূপান্তরিত করা দরকার। নাহলে অনেকে মানুষই এমন অভিযোগ নিয়ে আদালতে আসতে শুরু করবে। তাই তাঁর কথায়, এটি একটি অস্পষ্ট আবেদন বলেই জানান তিনি। সেখানে কিছুদিন আগে ওই ব্যক্তি কঙ্গনা রানাওয়াত সম্পর্কে যে অভিযোগ করেছিলেন, সেই বিষয়ে বিচার বিবেচনা করেন। জানা গেছে, এদিন বিচারপতি জানিয়েছেন যে, যেকোনও ব্যক্তির এই অ্যাকাউন্ট থাকতে পারে। আর সেখানে তার মতামত প্রকাশের জন্য তার অ্যাকাউন্ট থাকাও তার মৌলিক অধিকারের মধ্যেই রয়েছে। সুতরাং, সেখানে ওই ব্যক্তির মৌলিক অধিকারগুলি কীভাবে লঙ্ঘিত হচ্ছে তা আদালতকে দেখাতে হবে। সেইসঙ্গে আগামী জানুয়ারি মাসে ওই ব্যক্তির আবেদনের আদালতে শুনানি হবে বলেও জানান হয়েছে। আপনার মতামত জানান -