এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > নতুন কবিতায় নিজের ইচ্ছার কথা ব্যক্ত করলেন কঙ্গনা রানাওয়াত!

নতুন কবিতায় নিজের ইচ্ছার কথা ব্যক্ত করলেন কঙ্গনা রানাওয়াত!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – ক্রিসমাসের সময় এসেছিল তাঁর শুভেচ্ছাবার্তা। সেখানে শুভেচ্ছা জানাতে বাছবিচার করতে দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতকে। সেখানে শুভেচ্ছা বার্তায়, সকল দেশবাসীর মধ্যে দু’ধরনের দেশবাসীকে বাদ দিয়েছিলেন তিনি। সেখানে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে লিখতে দেখা গিয়েছিল, “যারা ভারতীয় উৎসবকে সম্মান করেন না এবং যারা কেবল হিন্দু উৎসবকে ঘিরে রাজনীতি করেন”, তাঁদের তিনি বঞ্চিত করেছেন।

বস্তুত, এই বছর সুশান্ত সিং রাজপুত মামলা নিয়ে বলিউডের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার পর নিজের রাজনৈতিক মতবাদ নিয়েও প্রকাশ্যে কথা বলতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। সেখানে অন্যান্য মতাদর্শের মানুষকে প্রকাশ্যে আক্রমণ করতেও দেখা গেছে তাঁকে। যদিও এর আগে তাঁর বিরুদ্ধে ধর্মীয় বিভেদ তৈরি করার অভিযোগও উঠেছিল।

বড়দিনের দিন পিছনে একটি সুসজ্জিত ক্রিসমাস ট্রি আর দিদি রঙ্গোলির ছেলেকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে ছবি পোস্ট করে ক্রিসমাসের শুভেচ্ছাবার্তা জানানোর পর সম্প্রতি কবিতা লিখলেন তিনি। যদিও এটা প্রথমবার নয়, এর আগেও তিনি কবিতা লিখেছিলেন। সেই কবিতার নাম ছিল আসমান। সেখানে জীবন আর ভালোবাসার অর্থের কথা বুঝিয়েছিলেন অভিনেত্রী।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তবে এবার কবিতায় তিনি লিখলেন মৃত্যুর কথা। সেইসঙ্গে লিখলেন পাহাড়ের কথা। পাহাড়ের নদী ও সমদ্রের কথাও পাওয়া গেছে তাঁর কবিতায়। কথায় বলে, কথা দিয়ে মানে বোঝা। তাই লেখা কথা পড়ে শোনালে তার আলাদা অভিব্যক্তি হয়। সেই জন্যই এবারের এই কবিতা হয়ত তিনি পাঠ করেও শোনালেন।

সেখানে কবিতা পাঠ আর তার সঙ্গে ব্যাকগ্রাউন্ডে পিয়ানোর শব্দ মিশিয়ে গোটা বিষয়টা বেশ মোহময় হয়ে উঠেছে। ইনস্টাগ্রাম ও টুইটারে পোস্ট করা সেই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে বরফে ভরা চারদিক। লাল রঙের জ্যাকেট পরে বরফে মিশে রয়েছেন অভিনেত্রী। তাঁর চুল খোলা। সেইসঙ্গে গোটা ভিডিয়োটাই স্লো মোশনে তোলা। সেইসঙ্গে ক্যাপশনে লেখা রয়েছে “সময় পেলে শুনবেন। কবিতা লিখেছি।”

জানা গেছে, কবিতার নাম, ‘রাখ’ অর্থাৎ- ছাই। কবিতা লেখার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, পাহাড় চড়তে চড়তে কবিতাটা মাথায় আসে। সেইসঙ্গে হিন্দিতে এই কবিতার ভাবার্থ করলে অর্থ আসে, “মৃত্যুর পরে আমার ছাই গঙ্গায় ভাসিও না/ সব নদীই সমুদ্রে গিয়ে মেশে। আর সমুদ্রের গভীরতাকে আমি ভয় পাই, আমি আকাশ ছুঁতে চাই। আমার ছাইগুলো এই পাহাড়ের বুকে ছড়িয়ে দিও/ যাতে সূর্য উঠলে তাকে ছুঁতে পারি, চাঁদ উঠলে চাঁদের সঙ্গে কথা বলতে পারি!”।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!