এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কর্নাটকে খুঁটিপুজোর পরে বিজেপিকে বাকি দুর্গাপুজো আর বিজয়া দেখাতে চান অভিষেক

কর্নাটকে খুঁটিপুজোর পরে বিজেপিকে বাকি দুর্গাপুজো আর বিজয়া দেখাতে চান অভিষেক


রাজ্যে পেট্রো পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে শুক্রবার কলকাতায় মিছিল করলো যুব তৃণমূল কংগ্রেস। এদিন দুপুর ২টো নাগাদ সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে মিছিল শুরু হয়ে পার্কস্ট্রিট মোড়ে গিয়ে মিছিল শেষ হয়। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা। মিছিল শেষে নিজের বক্তব্যে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, “২০১৯ সালের জন্য খুঁটিপুজো কর্নাটকে হয়ে গেছে। অষ্টমী, নবমী ও দশমী আমরা দেখাব। দশমীর বিদায়ঘণ্টাও আমরা বাজাব।” আগামী বছরের লোকসভা নির্বাচনকে নিশানা করে বিজেপিকে এদিন একহাত দিয়ে তৃণমূল যুব কংগ্রেস কংগ্রেস সভাপতি বললেন,  “এখন থেকেই আমরা চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি রাজ্যে ৪২টি লোকসভা আসনের মধ্যে ৪২টাই নেব।”

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

শুধু তাই নয় বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে আক্রমন করে তিনি বললেন, “রাজ্য বিজেপি নেতারা গলায় গামছা ঝুলিয়ে ঘোরেন। যে জঞ্জালটাকে (নাম না করে মুকুল রায়কে কটাক্ষ করেন) দল থেকে তাড়িয়েছি সেটাও গলায় গামছা ঝুলিয়ে ঘুরছে। এই গামছা দিয়েই চোখের জল মুছতে মুছতে বাড়ি যেতে হবে ২০১৯ সালে।আমাদের মুখ্যমন্ত্রীকে মধ্যমণি করে সমস্ত আঞ্চলিক দলগুলি বিজেপি-কে তাড়াতে এক হয়েছে। ২০১৯ সালে এরা দেখতে পাবে আমাদের কত দম। বিজেপি যদি বাপের বেটা হয়ে থাকে তাহলে কত দম আছে সেটা ওরা দেখিয়ে দিক।” বিজেপি সরকারের জমানায় দেশের বহু শিল্প পতির আর্থিক কেলেঙ্কারীর কথা উল্লেখ করে তিনি বললেন,  “৩০০০ কোটি টাকার সারদা-নারদা কেসে মদন মিত্রের মতো নেতাকে যদি জেলে যেতে হয়েছে, তাহলে নীরব মোদি ও বিজয় মালিয়ার ৩০০০০ কোটি টাকার কেসে বিজেপি নেতারা কেনও জেলে যাবে না।” আর সব শেষে রাজ্যে পেট্রোপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি প্রসঙ্গে বললেন, “তৃণমূলই একমাত্র দল যারা জ্বালানির দাম বাড়ানোর জন্য রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করছে। বাকি বাম বিজেপি সব এক হয়ে গেছে। ২০১৯ সালের লড়াই বড় লড়াই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য প্রাণ দিতে প্রস্তুত হতে হবে সবাইকে।”

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!