এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > কেন লাগাম পরানো যাচ্ছেনা করোনা সংক্রমণে? আবার নতুন পরীক্ষার পথে হাঁটতে চলেছেন রাজ্যের কিছু গবেষক

কেন লাগাম পরানো যাচ্ছেনা করোনা সংক্রমণে? আবার নতুন পরীক্ষার পথে হাঁটতে চলেছেন রাজ্যের কিছু গবেষক


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – কড়া লকডাউনের ফলে রাজ্যের দৈনিক করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমেছে, কিন্তু এখনও তা নিয়ন্ত্রণে এসেছে, তা বলা যায় না। আবার দেখা যাচ্ছে, করোনার লক্ষণ, উপসর্গ অনেক কিছু সম্প্রতি বদলে গেছে। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে, করোনার উপসর্গ রয়েছে ঠিকই, কিন্তু তার রিপোর্ট আসছে নেগেটিভ। সর্বাধুনিক পরীক্ষাতেও ধরা পড়ছে না তার করোনা। এসব দেখে গবেষকদের সন্দেহ, তবে কি রাজ্যে করোনাভাইরাসের চরিত্রগত বদল ঘটেছে? তাই এ বিষয়ে আবার নতুন করে গবেষণা করতে চলেছেন রাজ্যের বেশ কিছু গবেষক।

রাজ্যে করোনা ভাইরাসের চরিত্র বদলেছে কিনা? তা জানতে এবার জিনোম সিকোয়েন্স পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজ্যের বেশ কিছু গবেষক। কল্যাণীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ বায়োমেডিকেল জেনেটিক্সে এই পরীক্ষা চলবে। জানা গেছে, এর জন্য রাজ্যের পাঁচটি সরকারি হাসপাতালের ল্যাবকে বেছে নেয়া হয়েছে। এই ল্যাবগুলি থেকে প্রতিদিন ১৫ টি করে নমুনা দেওয়া হবে। ১৫ দিন ধরে এই পরীক্ষা চলবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এই পরীক্ষার জন্য কলকাতার স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিন, বাঁকুড়ার সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ, কল্যাণীর জে এন এম হাসপাতাল, শিলিগুড়ির উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও ডায়মন্ডহারবার মেডিকেল কলেজের সরকারি ল্যাবরেটরিকে বাছা হয়েছে। আবার বাঁকুড়ার সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ, কল্যাণীর জে এন এম হাসপাতাল, উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ, টালিগঞ্জ এম আর বাঙ্গুর হাসপাতাল, কৃষ্ণনগর জেলা হাসপাতাল থেকে আশঙ্কাজনক করোনা রোগীদের স্যাম্পেল পাঠানো হবে কল্যাণীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োমেডিকেল জেনেটিক্সে।

গবেষকরা গবেষণা করে দেখতে চান যে, করোনা ভাইরাসের সত্যিই চরিত্রগত কোন বদল হয়েছে কিনা? বদল হলে পরিবর্তিত পরিস্থিতি অনুযায়ী ওষুধ প্রয়োগের বিষয়ে চিন্তাভাবনা করা হবে। এ বিষয়ে চলবে তাঁদের গবেষণা ও নজরদারি। জানা গেছে, উল্লিখিত এই হাসপাতালগুলিতে যারা দীর্ঘদিন থেকে করোনা আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন, অথবা করোনা আক্রান্ত হয়ে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আছেন, তাদের থেকে স্যাম্পল নেয়া হবে। এমন ক্ষেত্রে যাদের দুবার ভ্যাকসিন নেওয়া হয়ে গেছে, কিন্তু এরপরেও তীব্র সংক্রমণ ঘটেছে, তাদের থেকেও স্যাম্পল নেওয়া হবে। সমস্ত কিছু বিচার করে দেখা হবে, সত্যিই করোনার চরিত্রগত কোন বদল ঘটেছে কিনা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!