এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > বিজেপি > কিভাবে একের পর এক নির্বাচনে জয়ী হচ্ছে তৃণমূল? গোপন কথা ফাঁস করে হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন দিলীপ

কিভাবে একের পর এক নির্বাচনে জয়ী হচ্ছে তৃণমূল? গোপন কথা ফাঁস করে হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন দিলীপ


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বিধানসভা নির্বাচনে গেরুয়া শিবিরের সম্ভাবনা থাকলেও তৃণমূলের কাছে একেবারে বিধ্বস্ত হতে হয়েছে বিজেপিকে। উপনির্বাচনেও কোনরকম খাতা খুলতে পারেনি বিজেপি। কিভাবে একের পর এক নির্বাচনে জয় লাভ করছে তৃণমূল? আজ সে কথাই ফাঁস করে দিলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি আধুনা সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। গণমাধ্যমের সামনে পরিস্কার ভাবে তিনি জানিয়ে দিলেন যে, তৃণমূল সরকার প্রশাসন ও পুলিশকে বাদ দিলে কোনদিন ভোটে জিততে পারবে না। প্রশাসন ও পুলিশের পুরোপুরি রাজনীতিকরণ হয়েছে।

দিলীপ ঘোষ জানালেন প্রশাসন ও পুলিশকে বাদ দিয়ে তৃণমূল সরকার কখনোই ভোটে জিততে পারবে না। তাই পুলিশ ও প্রশাসনের পুরোপুরি রাজনীতিকরণ হয়েছে। যা গণতন্ত্রের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকারক। এরকম পরিস্থিতির মধ্যে লড়াই করেই পরিবর্তন আনতে হবে। এবার সেই মানসিকতা নিয়েই বিজেপি কাজ করছে। তবে,সামনের পুরভোট কতটা অবাধে হতে পারবে? তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় প্রকাশ করলেন দিলীপ ঘোষ। তিনি জানালেন, রাজ্য পুলিশ ও কলকাতা পুলিশ দিয়ে ভোট কতটা অবাধে হতে পারবে? সে দিকে তিনি লক্ষ্য রাখবেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এদিকে, সম্প্রতি হাওড়া থেকে বালিকে বিচ্ছিন্ন করে পৃথক পুরসভা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ জানালেন, এই সমস্ত কিছু রাজনৈতিক স্বার্থে করা হয়েছে। এই ঘটনা কখনোই সুশাসক এর পরিচয় দেয় না। ভোটের ফায়দা তোলার জন্যই খামখেয়ালিপনা করছে সরকার। বালিতে বিজেপির শক্তি বেড়েছে। এই অঞ্চলকে হাওড়ার সঙ্গে যুক্ত করার অথবা আলাদা করার কোন দরকার ছিল না। যা করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা হয়েছে।

দিলীপ ঘোষ জানান, গতকাল পুরভোট নিয়ে বিজেপির একটি বৈঠক বসেছে। সেই বৈঠকে ম্যাক্রো ও মাইক্রো লেভেলে কোর কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই নির্বাচনে সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়বে বিজেপি। তবে এর সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন, মেয়র প্রজেক্ট করার ব্যাপারে এখনো ভাবা হয়নি। আগে কাজ শুরু করা হোক, এরপর পরিস্থিতি অনুযায়ী সবকিছু ঠিক করা হবে।

এর আগে কলকাতা কর্পোরেশনের ভোটের ইতিহাসে সকলের মনে আছে। তখন ভোট লুট করা হয়েছিল। তাই ফ্রী ফেয়ার ইলেকশন কতটা হতে পারবে? তা নিয়ে সন্দেহ আছে। এই নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের প্রচুর বদনাম আছে। গত বিধানসভা নির্বাচন তারপর উপনির্বাচনে যা হয়েছে, তাতে গণতন্ত্র ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের কথা ভেবে, বাঙালির মান সম্মানের কথা ভেবে অবাধ ভোটের দাবি করলেন তিনি।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!