এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > কংগ্রেস > ক্ষোভ-বিক্ষোভ মিটিয়ে কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি পদে শেষপর্যন্ত কে? ঠিক হয়ে যাবে মঙ্গলবারই?

ক্ষোভ-বিক্ষোভ মিটিয়ে কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি পদে শেষপর্যন্ত কে? ঠিক হয়ে যাবে মঙ্গলবারই?


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সম্প্রতি কংগ্রেসের সভাপতি বাছাই নিয়ে কংগ্রেসের অন্দরে শুরু হয়েছে চরম টানাপোড়েন। 23 জন বিক্ষুব্ধ নেতা সোনিয়া গান্ধীকে এ বিষয়ে চিঠি লেখেন। যা নিয়ে পরবর্তী কয়েকদিনে রীতিমত ঝড় উঠেছিল জাতীয় রাজনীতিতে। এবং এর সাথেই ক্রমশ স্পষ্ট হয়েছে কংগ্রেসের ভেতরের অন্তর্দ্বন্দ্ব। কিন্তু বিক্ষুব্ধদের প্রতি কড়া মনোভাব নিয়ে সোনিয়া গান্ধী বুঝিয়ে দিয়েছেন, তাঁদের দাবি কোনভাবেই মানা হবেনা। ফলস্বরূপ, বিক্ষুব্ধদের তিনি করে দিয়েছেন পুরোপুরি গুরুত্বহীন।

এর পর কেটে গিয়েছে বেশ কিছুদিন। কংগ্রেসের অন্তর্দ্বন্দ্ব পুরোপুরি না কাটলেও কিছুটা স্তিমিত। বিদ্রোহীদের সুর এখন অনেকটাই নরম। অনেকেই মনে করছেন, গান্ধী পরিবারের হাতেই কংগ্রেসের ক্ষমতা থাকবে সে কথাটা পরিস্কার করে দিলেন সোনিয়া গান্ধী। এবার কংগ্রেস শিবিরে উঠেছে নতুন দাবি। আগামীদিনে কংগ্রেসের সভাপতি কে হতে চলেছেন তাই নিয়ে এখন চলছে কংগ্রেস শিবিরে আলোচনা। সূত্রের খবর, কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ নেতাদের এখন একটাই দাবী একজন পূর্ণ সময়ের সভাপতি- যিনি হাতে-কলমে কংগ্রেসের জন্য কাজ করবেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এবং এক্ষেত্রে রাহুল গান্ধীকে সভাপতি হিসেবে মেনে নিতে কারোর কোন আপত্তি নেই বলেই জানা গেছে। রাহুল গান্ধীকে এখন সক্রিয়ভাবে সভাপতি পদে চাইছেন কংগ্রেস নেতারা। এই সূত্রে আগামী মঙ্গলবার দলের নীতি নির্ধারণের জন্য একটি বৈঠকে বসতে চলেছে কংগ্রেস নেতৃত্ব। এই বৈঠকে উপস্থিত থাকতে চলেছেন মনমোহন সিং, কে অ্যান্টনির মত সিনিয়র নেতারা। জানা গেছে, রাহুল গান্ধীও উপস্থিত থাকতে পারেন এই বৈঠকে। অন্যদিকে এই বৈঠকে বিদ্রোহী নেতারাও উপস্থিত থাকতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে।

আপাতত মঙ্গলবার কংগ্রেসের শিবিরের আগামী সভাপতি কে হতে চলেছেন তাই নিয়ে কৌতুহল উঠেছে তুঙ্গে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মুহূর্তে জাতীয় রাজনীতিতে কংগ্রেস কিন্তু ধীরে ধীরে কোণঠাসা হয়ে পড়ার দিকে। দেশের ক্ষমতা তো গেরুয়া শিবিরের হাতে আছেই। উপরন্তু যে কয়টি রাজ্যে কংগ্রেসের সরকার রয়েছে, সেখান থেকেও একে একে কংগ্রেসের পতন হয়ে চলেছে। এই অবস্থায় কংগ্রেসকে জাতীয় রাজনীতিতে আবার গুরুত্বপূর্ণ করে তুলতে একজন অভিজ্ঞ সভাপতির যে প্রয়োজন, সে কথা এক বাক্যে স্বীকার করে নিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!